ছন্দনীড়
( CHONDANEER)
সরস ছন্দে লেখা ৬৫ টি কবিতার সংকলন ছন্দনীর এক অভিনব কাব্য প্রয়াস যা আমাদের বিমুগ্ধ ও বিস্মিত করার পাশাপাশি আত্মসমীক্ষণেও প্রাণিত করে I
₹125.00 ₹100.00
সরস ছন্দে লেখা ৬৫ টি কবিতার সংকলন ছন্দনীর এক অভিনব কাব্য প্রয়াস যা আমাদের বিমুগ্ধ ও বিস্মিত করার পাশাপাশি আত্মসমীক্ষণেও প্রাণিত করে I
Out of stock
No products were found matching your selection.
সরস ছন্দে লেখা ৬৫ টি কবিতার সংকলন ছন্দনীর এক অভিনব কাব্য প্রয়াস যা আমাদের বিমুগ্ধ ও বিস্মিত করার পাশাপাশি আত্মসমীক্ষণেও প্রাণিত করে I
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ভগ্নহৃদয় রবীন্দ্রনাথের প্রথম জীবনের এক ভাববিহ্বল কাব্য। পুস্তকাকারে এর পুনর্মুদ্রণ ঘটানো হয়নি নানা কারণে। অথচ জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার আর ত্রিপুররাজ মাণিক্য পরিবারে মেলবন্ধনের সানন্দ সংযোগের যোগসূত্র এই কাব্যটি।
জন্ম জন্মান্তরের কথা – র সব কবিতাই একই ভাবাত্মক । |
সতীনাথ মাইতি
মুহূর্তের বর্ণচ্ছটায় উদ্ভাসিত পৃথিবী। সেই জলছবি আঁকেন যে কবি, মৃত্যুমুখী তাঁর জীবনের দুর্নিবার গতিকে থামায় কবিতা, হয়তো বা নারীও কোনো। গ্রাম থেকে শহর ভাসে লোনা অভিজ্ঞানে।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
সম্পাদনা ড. উজ্জ্বলকুমার মজুমদার
যে রাজনৈতিক স্লোগান বা সংহত, সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক বার্তা সুকান্তর কবিতায় দীপ্ত হয়ে ওঠে তা তখনকার উদ্দীপ্ত জনজীবনের স্বপ্নেরই বার্তা, তখনকার সময়েরই দান। তাঁর কবিতায় হয়তো কখনো কখনো রং-তুলির কৈশোরক স্পর্শ কম লেগেছে, কিন্তু আন্তরিকতার অভাব ছিল না। রাজনীতি আর কাব্যিক আবেগের মধ্যে কোনো বিরোধ আছে বলে মনে হয়নি তাঁর। কেনই বা মনে হবে! জীবন-স্বপ্নই তো রাজনীতি। আর, সুকান্ত-র কাছে তাঁর কবিতা তো সেই জীবন-স্বপ্নেরই প্রকাশ। যে ছাড়পত্র দিয়ে কবিতার আসরে নেমেছিলেন তিনি, তাতে ‘এ বিশ্বকে শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি_ নবজাতকের কাছে’_এই অঙ্গীকারই ছিল। মাটির রসের মধ্যে ভাবী বনস্পতির সম্মতি পেয়েছিলেন তিনি। রবীন্দ্রনাথের উচ্চারণেই তিনি ভবিষ্যৎ পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেছিলেন। ‘যদিও রক্তাক্ত দিন, তবু দৃপ্ত তোমার সৃষ্টিকে/এখনো প্রতিষ্ঠা করি আমার মনের দিকে দিকে।’ যে ‘বলিষ্ঠ’ শিশুদের জন্যে বাসযোগ্য পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেছিলেন সুকান্ত, সেই শিশুদেরই তাঁর কবিতায় দেখা গেল অশ্বত্থ-শিশুর প্রতীকে। উদ্ধত প্রাচীন প্রাসাদের গায়ে অবাধ্য ফাটল ধরিয়ে গোপন শক্তির বারুদ জমিয়ে তারা রক্ত-ঘাম-চোখের জলের ধারায় বিদ্রোহের দূত হয়ে আসছে।
Reviews
There are no reviews yet.