প্রভাসচন্দ্র ধর
চোদ্দোটি গল্প। ভিন্ন ভিন্ন গল্প, বিভিন্ন কালের ও বিভিন্ন সামাজিক স্তরের। চল্লিশ বছর ধরে লেখা কিছু গল্প থেকে বাছাই করা। চরিত্রে আছে নর-নারী, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সমতলবাসী-গিরিবাসী ও দুটি চড়াইও।
Subtotal : ₹6,380.00
₹120.00 ₹96.00
প্রভাসচন্দ্র ধর
চোদ্দোটি গল্প। ভিন্ন ভিন্ন গল্প, বিভিন্ন কালের ও বিভিন্ন সামাজিক স্তরের। চল্লিশ বছর ধরে লেখা কিছু গল্প থেকে বাছাই করা। চরিত্রে আছে নর-নারী, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সমতলবাসী-গিরিবাসী ও দুটি চড়াইও।
প্রভাসচন্দ্র ধর
চোদ্দোটি গল্প। ভিন্ন ভিন্ন গল্প, বিভিন্ন কালের ও বিভিন্ন সামাজিক স্তরের। চল্লিশ বছর ধরে লেখা কিছু গল্প থেকে বাছাই করা। চরিত্রে আছে নর-নারী, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সমতলবাসী-গিরিবাসী ও দুটি চড়াইও।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
অন্নদাশঙ্কর রায়
অন্যান্য ভ্রমণকাহিনির থেকে পথে প্রবাসে-র স্বাতন্ত্র্য এইখানেই যে, অন্নদাশঙ্করের চোখ শুধু অবলোকন করেই থেমে থাকেনি, তা তাঁর মনকে প্ররোচিত করেছে অনুভবী বিশ্লেষণে। প্রাচ্য পাশ্চাত্যের নিরন্তর তুলনা করে তিনি উপনীত হয়েছেন গভীর দার্শনিক উপলব্ধিতে।
যখন অন্নদাশঙ্কর লেখেন, ‘পৃথিবী দিন দিন বদলে যাচ্ছে, মানুষ দিন দিন বদলে যাচ্ছে_কিন্তু উন্নতি? প্রগতি? পারফেকশন? তা কোনোদিন ছিলও না, কোনোদিন হবারও নয়়’, তখন আমরা অনুভব করি ইতিহাস সচতেন তো তিনি বটেই, সেই সঙ্গে পরম প্রজ্ঞাময় এক দ্রষ্টাও।
শুভময় মণ্ডল
বাংলা কবিতার চিরায়ত সম্পদ মেঘনাদবদকাব্য। রবীন্দ্রনাথ এবং মেঘনাদবধকাব্য-র জন্ম একই বছরে। জন্মমাত্রই মেঘনাদবধকাব্য জয় করেছিল বাঙালি পাঠকের হৃদয়। শুধুমাত্র সুশিক্ষিত এবং রুচিশীল পাঠক নন, সাধারণ বাঙালি পাঠকও উন্মথিত হয়েছিলেন এই কাব্যের পঠনে। কাব্যের প্রতিটি সর্গে, প্রতিটি পঙক্তিতে ছন্দ ও যতিচিহ্নের অনন্য চরণধ্বনি, শব্দ ও অলংকারের অম্লান সৌরভ আমাদের আবিষ্ট করে রাখে। বাংলাভাষা যতদিন থাকবে, ততদিনই আয়ুষ্মান মেঘনাদ। প্রতিস্পর্ধী এই মহাকাব্য থেকে গল্পের চলনটুকু তুলে এনে সবার জন্যে একালের গদ্যে বলা হল মেঘনাদের বীরত্ব ও মৃত্যুর কথা।
সংকলন ও ভূমিকা শৈলেন ঘোষ
উপেন্দ্রকিশোর রায়চেৌধুরী (১২মে ১৮৬৩_২৩ ডিসেম্বর ১৯১৫) : শিশুসাহিত্যিক, সম্পাদক, চিত্রকর, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ, তথা মুদ্রণশিল্প বিশারদ উপেন্দ্রকিশোরের জন্ম অবিভক্ত বঙ্গের মসুয়া গ্রামের সুবিখ্যাত রায় (পূর্বতন ‘দেনা’ বা ‘দেও’) পরিবারে। পিতা কালীনাথ (শ্যামসুন্দর মুনশি) মাতা জয়তারা। কালীনাথ ও জন্মতারার পাঁচ পুত্র, তিন কন্যার মধ্যে উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন মধ্যম। পিতৃদত্ত নাম কামদারঞ্জন। কামদা যখন চার বছেরর শিশু, কালীনাথের জ্ঞাতিভাই জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী তাকে দত্তক নেন। নামকরণ করেন উপেন্দ্রকিশোর। মায়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উপেন্দ্রকিশোর কলকাতায় এসে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। কিন্তু বিএ পাস করেন ক্যালকাটা মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউট থেকে ১৮৮৪ সালে। পরের বছরই তাঁর বিবাহ হয় ব্রাহ্মনেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠা কন্যা বিধুমুখী দেবীর সঙ্গে। সুখলতা, সুকুমার, পুণ্যলতা, সুবিনয় ও শান্তিলতা_তিন কন্যা, দুই পুত্রকে নিয়ে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে এক সুখের সংসার। মুখ্যত শিশুসাহিত্যকে কেন্দ্র করেই উপেন্দ্রকিশোরের সাহিত্যপ্রতিভার স্ফুরণ ও বিকাশ। কলেজে পড়তে পড়তেই ১৮৮৩ সালে শিশুদের পত্রিকা সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল প্রথম রচনা। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছিলেন সখা ও সাথী, মুকুল প্রভৃতি পত্রিকাতেও। ১৮৮৫-এ প্রকাশিত হল তাঁর লেখা ছোটোদের রামায়ণ । ওই একই বছের তাঁর নিজস্ব মুদ্রণ সংস্থা U. Ray & Sons.-এর প্রতিষ্ঠা। এরপর একে একে বেরোল ছোটোদের মহাভারত, সেকালের কথা, টুনটুনির বই । ১৯১৩-য় নিজের সম্পাদনায় উপেন্দ্রকিশোর প্রকাশ করলেন ছোটোদের জন্য সচিত্র মাসিক পত্রিকা সন্দেশ, নিঃসন্দেহে যা তাঁর স্মরণীয়তম কীর্তি। এর দু-বছর আট মাস বাদে যখন তাঁর জীবনাবসান ঘটে, ততদিনে এ পত্রিকার ৩২টি সংখ্যা তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত। ২২নং সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়ি থেকে গোড়ার দিকে সন্দেশ প্রকাশিত হয়। মুদ্রক ও প্রকাশক ছিলেন ললিতমোহন গুপ্ত। পত্রিকাটি মুদ্রিত হত ৬৪/১ নং সুকিয়া স্ট্রিটে অবস্থিত লক্ষ্মী প্রিন্টিং ওয়ার্কস থেকে। ছড়া, রূপকথা, লোককথা, ইতিহাস, পুরাণ, আবিষ্কারের গল্প কিংবা নিখাদ কল্পকাহিনি_ শিশুসাহিত্যের এমন কোনো শাখার কথাই ভাবা যায় না, যা উপেন্দ্রকিশোর লেখনীর জাদুস্পর্শে নবপ্রাণে সঞ্জীবিত হয়নি। ছোটোদের রামায়ণ থেকে শুরু করে তাঁর লেখা সব গ্রন্থগুলির বাংলা শিশুসাহিত্যের চিরায়ত সম্পদ। তেমনই তাঁর গুপি গাইন বাঘা বাইন, বোকা জোলা, ঘ্যাঁঘাসু প্রমুখ চরিত্র তাদের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি অবিস্মরণীয়।
আনন্দময় মান্না
নতুন প্রশ্ন করতে, নতুন সম্ভাবনা আবিষ্কার করতে, পুরোনো সমস্যাকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করতে সৃজনশীল কল্পনার প্রয়োজন। আর যখন সেই কল্পনাকে পাওয়া যায়, তখনই বিজ্ঞানে সত্যিকারের অগ্রগতি হয়।’
শ্রীশ্রীমন্মহারাজ বীরবিক্রমকিশোর দেববর্ম মাণিক্য বাহাদুরের
শুভ-রাজ্যাভিষেক উৎসব
ত্রিপুরার মহারাজ বীরবিক্রকিশোর মাণিক্য ছিলেন বহুকর্মা। তাঁর জীবনকাল সংক্ষিপ্ত হলেও ব্যাপ্তি সুবিশাল। দেশ-বিদেশে পরমসমাদৃত এই মহারাজার রাজ্যাভিষেকের বর্ণাঢ্য (১৯২৮ সাল) ছিল নানা উপাচারে সজ্জিত। সেই আচার-অনুষ্ঠানের রাজকীয় সমারোহ উপলক্ষ্যে প্রকাশিত এই পুস্তিকার নবকলেবরে পুনঃপ্রকাশনা_ইতিহাসের এক উজ্জ্বল উদ্ধার। ‘স্বাধীন ত্রিপুরার প্রায় অন্তিম সময়ের আর্থ-সামাজিক ইতিহাসের পাদটীকার বহু খুচরো উপাদানের আকর’ এই পুস্তিকা, যাতে একই সঙ্গে বিধৃত হয়েছে মহারাজার রাজ্যভার অধিগ্রহণ, রাজ্যাভিষেক পদ্ধতি এবং ত্রিপুরেশ্বরের সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য।
মানুষ হাসতে ভালোবাসে। সেই যে কথায় বলে—আট থেকে আশি, দুঃখ ভুলে হাসি। তাই গোটা পৃথিবী জুড়ে দীর্ঘকাল ধরে লেখা হয়ে আসছে হাসির গল্প, উপন্যাস, ছড়া, কবিতা। শুধু সাহিত্যই নয়, হাসির সিনেমাও কম তৈরি হয়নি। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ছিন্নপত্রাবলী’-তে ৪৭ নম্বর পত্রে লিখেছেন, হাস্যরস প্রাচীনকালের ব্রহ্মাস্ত্রের মতো, যে ওর প্রয়োগ জানে সে ওকে নিয়ে একেবারে কুরুক্ষেত্র বাঁধিয়ে দিতে পারে—আর যে হতভাগ্য ছুড়তে জানে না অথচ নাড়তে যায়, তার বেলায় বিমুখ ব্রহ্মাস্ত্র আসি অস্ত্রীরেই বধে, হাস্যরস তাকেই হাস্যজনক করে তোলে। হাসির আবার রকমফেরও তো কম নেই—মিচকে হাসি, খিকখিক হাসি, হা হা হাসি, হো হো হাসি—আরও কত! আমরা দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার টানাপোড়েনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছি। তাই আমরা পাঠকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে আয়োজন করেছি পঁচিশটি হাসির গল্পের এই সংকলন। শিবরাম চক্রবর্তী, হিমানীশ গোস্বামী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বা তারাপদ রায়ের হাসির গল্পের সঙ্গে গ্রথিত করেছি একালের নবীন কথাকারদেরও হাসির গল্প।
Reviews
There are no reviews yet.