মা ( MAA )
এই উপ্যানাসের ‘ মা ‘ দারিদ্রের নাগপাশে জারিয়ে থাকা এক স্নেহময়ী , পতিব্রতা , কল্যানী জননী , দুর্ভাগ্যের করালগ্রাসে যার ভাগ্য ক্রমশই তলিয়ে যাচ্ছে সেই কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে …
₹200.00 ₹160.00
এই উপ্যানাসের ‘ মা ‘ দারিদ্রের নাগপাশে জারিয়ে থাকা এক স্নেহময়ী , পতিব্রতা , কল্যানী জননী , দুর্ভাগ্যের করালগ্রাসে যার ভাগ্য ক্রমশই তলিয়ে যাচ্ছে সেই কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে …
No products were found matching your selection.
এই উপ্যানাসের ‘ মা ‘ দারিদ্রের নাগপাশে জারিয়ে থাকা এক স্নেহময়ী , পতিব্রতা , কল্যানী জননী , দুর্ভাগ্যের করালগ্রাসে যার ভাগ্য ক্রমশই তলিয়ে যাচ্ছে সেই কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে …
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সেই কোয়েলের কাছে থেকে তিনি আমাদের নিয়ে গেছেন একের পর এক মাধুকরী সংগ্রহের আরণ্যক অভিযান। পাশাপাশি, তাঁর তীব্র নাগরিক চেতনা উন্মোচিত করেছে মধ্যিবত্ত ও উচ্চমধ্যিবত্ত বাঙালি সমাজের যাবতীয় ভণ্ডামিকে। এরই মাঝে প্রস্ফুটিত হয়েছে প্রেম, তার তীব্র আবেগ, অনুপম অনুভব এবং শাশ্বত সংরাগ নিয়ে। এই পাঁচটি উপন্যাসেও অনায়াস ঋজুতায় বুদ্ধদেব ছুঁয়ে নেন নারীচরিত্র চিত্রায়ণে দক্ষতায় শীর্ষেন্দু। ‘উঁচুমহল’-এর মনীষা, ‘ঋক’-এর তৃষ্ণা, ‘আলোকঝারির দিনগুলিকে’-র শিলি, ‘পরিযায়ী’-র ঐশিকা এবং ‘ঝাঁকিদর্শন’-এর বউরানি—আমাদের চেনা চরিত্র হয়েও শেষ অবধি রয়ে যায় অচেনা। সৌন্দর্যে, সাহসে, রহস্যময়তায় তারা পাঠককে টেনে নিয়ে যায় ভিন্ন এক অন্তর্লোকের আরাধ্য দেবী আর বুদ্ধদেবের জাদুগদ্য তার চিরতৃষ্ণার্ত, চির-অপেক্ষমাণ, অভিমানী উপাসক।
অভিজিৎ চৌধুরী
কবি, গীতিকার, সমাজ সংস্কারক তথা নারীশিক্ষা প্রসারের অন্যতম অগ্রদূত মদনমোহন তর্কালঙ্কার ও তাঁর সময়-ঋদ্ধ এই আখ্যান। আখ্যানের কেন্দ্রবিন্দু মদনমোহন আর তাঁকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কক্ষপেথ ভার্যা মুক্তকেশী, কন্যা ভুবনমালা-কুন্দমালা-হেমবালা, মা বিশ্বেশ্বরী দেবী, সুহৃদ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বিটন সাহেব, রাজা রাধাকান্ত দেব, রামগোপাল ঘোষ প্রমুখ ঐতিহাসিক চরিত্রের পরিভ্রমণ। একদিকে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রথম আলো, অন্যদিকে মধ্যযুগীয় সংস্কারে অবরুদ্ধ হিন্দুসমাজ_ ইতিহাসের এই দ্বন্দ্বে দীর্ণ হতে হতে মদনমোহনের সাহিত্যসাধনা ও জীবনসংগ্রাম। লুপ্ত সেই সময়ের আঘ্রাণ আবার পাওয়া যাবে এই উপন্যাসের পাতায়। ঐতিহাসিক চরিত্রগুলির পাশাপাশি আলাদা করে নজর কাড়ে অন্য দুটি চরিত্র : বাচস্পতি খুড়ো ও তারাসুন্দরী। মদ্যপ বেশ্যাসক্ত, পরান্নভোজী, সংস্কৃত কলেজের লিপিকরের কর্ম থেকে বহিষ্কৃত বাচস্পতি খুড়ো অপূর্ব কণ্ঠসম্পদের অধিকারী। সত্তরোর্ধ্ব বাচস্পতির সঙ্গে রূপোপজীবনী তারাসুন্দরীর প্রণয় মধুমাসের আশ্বাসকে বিস্মৃত হতে দেয় না।
বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়
চিনের আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবে ভারতের প্রতিনিধি কবি এই উপন্যাসের নায়ক নয়, সূত্রধরমাত্র। তবু সেই সূত্রেই সে হয়ে ওঠে এক আশ্চর্য আখ্যানের অংশ। আবিষ্কার করে সাসপেন্সের সুতো নয়, জীবন এবং উপন্যাস দুটোকেই এগিয়ে নিয়ে চলে বিনিসুতোর ভালোবাসা। এই উপন্যাসে চিন কোনো টুরিস্ট স্পট নয়। কম্পাস যেরকম একটা বিন্দুর ওপর পা রেখে এঁকে ফেলে বড়ো একটা বৃত্ত, চিন এখানে সেরকমই এক বিন্দু। সেই বিন্দুতে সারা পৃথিবীর কাহিনিসিন্ধু এসে মিশেছে। ঢেউয়ের পরে ঢেউ ভেঙে ওরাই গড়ে তুলেছে তারাবন্দর।
খনিগর্ভে অনেক মূল্যবান রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। খুঁজলে তবেই পাওয়া যায় সেইসব পাথর। অনেকটা ওই ‘উড়াইয়া দ্যাখো ছাই, পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন’। সেই সত্যকে আমরা সহজে দেখতে পাই না। কে কিভাবে খুঁজবেন, তা তাঁর ব্যাপার। |
Reviews
There are no reviews yet.