রুপালি পর্দায় দেব
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
₹30.00
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সুচিত্রা সেনের জীবন ও ছবি
সবার উপের তো তিনিই। সুচিত্রা সেন। রমা থেকে মিসেস সেন হয়ে ওঠার আটপৌরে মধ্যবিত্ত গল্পে থেমে থাকেনি তাঁর জীবন। জীবদ্দশাতেই তা হয়ে উঠেছে কিংবদন্তীসম। আর তিনি সুচিত্রা সেন হয়তো-বা সবচেয়ে বিখ্যাত বাঙালি নারী বনলতা সেনের মতোই এক অপূর্ব জীবনানন্দ-কবিতা হয়ে বাঙালির শয়নে, স্বপনে, জাগরণে বারে বারে আবির্ভূতা। বিগত শতাব্দীর যে সময়ে রুপোলি পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ, ভিটেমাটি ছেড়ে লাখো লাখো মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসছেন এ বাংলায়। দেশভাগ-উত্তর পিচ্ছিল, হতাশ সে সময়ে প্রেমহীন, স্বপ্নহীন, বাঙালিকে প্রেমে পড়তে, স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছিলেন তিনি। যাঁরা বলেন সুচিত্রা-অভিনীত বেশিরভাগ ছবিই আসলে লিবিডোতাড়িত হীনম্মন্য এক জাতির রোম্যান্টিক এসকেপ, তাঁরা পুরোটা বলেন না। অনেক ক্ষেত্রেই মিলনান্তক সে-সব ছবিতেও কি লেগে থাকে না অস্থির এক সময়ের আঁচড়? নতুন দেশে, নতুন কালে মাথা উঁচু করে বাঁচতে চাওয়া শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত বাঙালি নারীর আত্মপরিচয় খোঁজার লড়াইকে যেভাবে অভিনয়ের মাধ্যমে একের পর এক ছবিতে মূর্ত করে তুলেছিলেন তিনি তার তুলনা ভারতীয় চলচ্চিত্রে কেন, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রেও নেই। ১৯৫৩ থেকে ১৯৭৮_এ এক অলীক সফর! অভিনয়জীবনের এই পঁচিশ বছরে সুচিত্রা শুধু নায়িকা থেকে মহানায়িকাই হয়ে ওঠেননি, তিন দশক ধরে তিনি কার্যত শাসন করে গেছেন বাংলা চলচ্চিত্রকে। ভারতীয় সিনেমায় এই প্রথম কোনো অভিনেত্রী বদলে দিলেন পুরুষ-আধিপত্যবাদী সিনেমাশিল্পের যাবতীয় সমীকরণ। নায়িকা, মহানায়িকা কিংবা ভারতীয় সিনেমার গ্রেটা গার্বো বলে তাঁকে বিশেষিত করতে চাওয়া আমাদের প্রমাদ, ঐতিহাসিক ভ্রান্তি। বাংলা তথা ভারতীয় সিনেমায় আসলে তিনিই নায়ক। তিনি ইন্ডাস্ট্রি!
‘বিদ্যাসাগর বক্তিৃতামালা’ – র এই মূল্যবান সংকলনটি একজন সংবেদনশীল বিদগ্ধ শিক্ষকের মহান অবদান ।
বারিদবরণ ঘোষ
ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদীদের হাত থেকে স্বদেশকে উদ্ধার করে স্বাধীনতা অর্জনের সূচনাপর্বে যাঁরা আত্মোৎসর্গ করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য ক্ষুদিরাম বসু। বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলন সবেমাত্র সংগঠিত হয়েছে, সহিংস বা অহিংস আন্দোলনের রূপরেখা তখনও অঙ্কিত হয়নি, কিন্তু দেশকে মুক্ত করার একটা স্বপ্ন তরুণ বাঙালিরা দেখছিলেন। এ কাজে জীবন তাঁদের কাছে পায়ের ভৃত্য হয়েছিল, মৃত্যু হয়েছিল বরণীয়। সংশপ্তকের প্রতিজ্ঞা নিয়ে এঁরা গোপনে গোপনে দেশমন্ত্রে উদবুদ্ধ হয়েছিলেন। সেই মন্ত্রই ক্ষুদিরাম-প্রফুল্ল চাকী-কানাইলালদের জাগিয়ে দিয়েছিল। সেই জাগরণী মন্ত্রে দীক্ষিত ক্ষুদিরাম সঙ্গী প্রফুল্ল চাকীকে নিয়ে দূর মজঃফরপুরে ব্রিটিশ শাসনযন্ত্রের এক অপরাধীকে হত্যা করার জন্য ছদ্মনামে গিয়েছিলেন। শৈশবোচিত একটা ভুলের শিকার হয়ে তাঁরা লক্ষ্যভ্রষ্ট হন। পরিণামে প্রফুল্লের আত্মহত্যা আর ক্ষুদিরামের ফাঁসি_যে ফাঁসির যন্ত্রণা দেশকে আবার উদ্দীপনাময় করে তুলেছিল, বিকল হতে বসেছিল সমগ্র ব্রিটিশ নিপীড়নযন্ত্র। এ-বই সেই জাগরণী মন্ত্র, নিপীড়ন ও আত্মোৎসর্গের এক মহান কাহিনি।
ঐতিহ্য – পরম্পরা ও আধুনিকতার দ্বন্দে্ব দীর্ণ উনিশ শতকের বাংলায় আবির্ভূত হয়েছিলেন এক রেনেসাঁস – পুরুষ । |
হেমেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত
শুধু দাতা, পরিত্রাতা অথবা দেশনেতা হিসেবে নয়, চিত্তরঞ্জন ছিলেন তাঁর সমকালে দেশর সবচেয়ে প্রখ্যাত আইনজীবী। তদুপরি, তাঁর সাহিত্যপ্রতিভার বিকাশও ঘটেছিল কবিতায়, গল্পে, প্রবন্ধে। কিন্তু এ-সকল পরিচয়ই লীন হয়ে একাত্ম হয়েছিল তাঁর ‘দেশবন্ধু’ নামে। শ্রীচৈতন্য থেকে রামমোহন, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, সুভাষচন্দ্র হয়ে মুজিবর রহমান, অমর্ত্য সেন অবধি বহু শ্রেষ্ঠ বাঙালির আবির্ভাব হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.