Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
CALCUTTA EPHEMERA
₹2,000.00CALCUTTA EPHEMERA EXPLORES THE VISUAL CHRONICLE OF A COLONIAL BY THE BRITISH.
Subtotal : ₹9,630.00
₹120.00
13 in stock
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
CALCUTTA EPHEMERA EXPLORES THE VISUAL CHRONICLE OF A COLONIAL BY THE BRITISH.
অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
গত শতকের বিশ থেকে চল্লিশের দশক পর্যন্ত অবিভক্ত বাংলাদেশ এক রাজপরিবারের মামলা নিয়ে আলোড়িত হয় | এর ঢেউ ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে বিলেতের সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত প্রসারিত হয় | সেই রহস্যের বিচিত্র এবং সম্পুর্ন ইতিহাস , যাবতীয় নথিপত্র , দুষ্প্রাপ্য ছবি , নানান কবিতার উদ্ধার ইত্যাদি নিয়ে এই প্রথম বাংলায় লেখা হল
অন্নদাশঙ্কর রায়
২১টি পরস্পর-সম্বন্ধিত নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধে ‘আর্ট’ ও ৩টি দীর্ঘ প্রবন্ধে ‘বাংলার রেনসাঁস’ নিয়ে আলোচনা করেছেন অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর এই গ্রন্থে। দেওয়া ও পাওয়ার ছল বা উপলক্ষ্য বা মাধ্যমের নামই যে আর্ট, সে-কথা তিনি যেমন নিঃসংকোচে বলেছেন, তেমনই নির্দ্বিধায় ঘোষণা করেছেন, বাংলার রেনেসাঁস এখনও অসমাপ্ত। রবীন্দ্রনাথের অন্তর্ধানে তা নিঃশেষিত হয়নি।
Reviews
There are no reviews yet.