This is a Baishnaba Padabali Sahitya.
₹150.00 ₹120.00
Baishnaba Padabali Sahitya Oitijhya, Sadhana O Uttaran – (KOUSHIK KISHORE SARBADHIKARI)
This is a Baishnaba Padabali Sahitya.
Meet The Author
No products were found matching your selection.
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Related products
রাজর্ষি / RAJARSHI
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজর্ষি রবীন্দ্রনাথের লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস। অল্প বয়সের লেখা হলেও এর কাহিনি আজও পাঠকসমাজে সমাদৃত। এর নাট্যরূপ বিসর্জন আজও নাট্যরসিকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়েছিল বালক পত্রিকায়_কিন্তু অসম্পূর্ণ রয়ে যায় এর কাহিনি। এই কাহিনির সূত্র কবি পেয়েছিলেন স্বপ্নের মধ্যে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশের পর কবির মনে হয়েছিল এটি সম্পূর্ণ করতে হবে এবং তা করতে হলে জানা প্রয়োজন ত্রিপুরার রাজপরিবারের ইতিহাস। সেজন্য তিনি ত্রিপুররাজ গোবিন্দমাণিক্যের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন। সেখান থেকে রাজপরিবারের ইতিবৃত্ত তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হলে রবীন্দ্রনাথ রাজর্ষিকে সম্পূর্ণ করেন। স্বপ্ন ও ইতিহাসে ঘটে যায় এক অনবদ্য মেলবন্ধন। রচনা-ইতিহাসের নথি, বালক পত্রিকায় প্রকাশিত অবিকল প্রতিলিপি এবং আনুষঙ্গিক চিত্রাদিসহ রাজর্ষির সম্পূর্ণ পাঠ এই প্রথম কোনো সংস্করণে গৃহীত হল। রাজর্ষি-র পাঠে বহু পরিবর্তন ঘটেছে_তার ইতিকথাও সম্পাদকীয় ভূমিকায় সবিস্তারে আলোচিত। এই প্রথম উপন্যাসটির রসগ্রাহী আলোচনাসহ একটি সুমুদ্রিত সংস্করণ পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হল ঠাকুর ও মাণিক্য পরিবারের অনুপম সংযোগসূত্রে।
উপেন্দ্রকিশোরের সেরা সন্দেশ / Upendrakishorer Sera Sandesh
সংকলন ও ভূমিকা শৈলেন ঘোষ
উপেন্দ্রকিশোর রায়চেৌধুরী (১২মে ১৮৬৩_২৩ ডিসেম্বর ১৯১৫) : শিশুসাহিত্যিক, সম্পাদক, চিত্রকর, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ, তথা মুদ্রণশিল্প বিশারদ উপেন্দ্রকিশোরের জন্ম অবিভক্ত বঙ্গের মসুয়া গ্রামের সুবিখ্যাত রায় (পূর্বতন ‘দেনা’ বা ‘দেও’) পরিবারে। পিতা কালীনাথ (শ্যামসুন্দর মুনশি) মাতা জয়তারা। কালীনাথ ও জন্মতারার পাঁচ পুত্র, তিন কন্যার মধ্যে উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন মধ্যম। পিতৃদত্ত নাম কামদারঞ্জন। কামদা যখন চার বছেরর শিশু, কালীনাথের জ্ঞাতিভাই জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী তাকে দত্তক নেন। নামকরণ করেন উপেন্দ্রকিশোর। মায়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উপেন্দ্রকিশোর কলকাতায় এসে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। কিন্তু বিএ পাস করেন ক্যালকাটা মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউট থেকে ১৮৮৪ সালে। পরের বছরই তাঁর বিবাহ হয় ব্রাহ্মনেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠা কন্যা বিধুমুখী দেবীর সঙ্গে। সুখলতা, সুকুমার, পুণ্যলতা, সুবিনয় ও শান্তিলতা_তিন কন্যা, দুই পুত্রকে নিয়ে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে এক সুখের সংসার। মুখ্যত শিশুসাহিত্যকে কেন্দ্র করেই উপেন্দ্রকিশোরের সাহিত্যপ্রতিভার স্ফুরণ ও বিকাশ। কলেজে পড়তে পড়তেই ১৮৮৩ সালে শিশুদের পত্রিকা সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল প্রথম রচনা। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছিলেন সখা ও সাথী, মুকুল প্রভৃতি পত্রিকাতেও। ১৮৮৫-এ প্রকাশিত হল তাঁর লেখা ছোটোদের রামায়ণ । ওই একই বছের তাঁর নিজস্ব মুদ্রণ সংস্থা U. Ray & Sons.-এর প্রতিষ্ঠা। এরপর একে একে বেরোল ছোটোদের মহাভারত, সেকালের কথা, টুনটুনির বই । ১৯১৩-য় নিজের সম্পাদনায় উপেন্দ্রকিশোর প্রকাশ করলেন ছোটোদের জন্য সচিত্র মাসিক পত্রিকা সন্দেশ, নিঃসন্দেহে যা তাঁর স্মরণীয়তম কীর্তি। এর দু-বছর আট মাস বাদে যখন তাঁর জীবনাবসান ঘটে, ততদিনে এ পত্রিকার ৩২টি সংখ্যা তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত। ২২নং সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়ি থেকে গোড়ার দিকে সন্দেশ প্রকাশিত হয়। মুদ্রক ও প্রকাশক ছিলেন ললিতমোহন গুপ্ত। পত্রিকাটি মুদ্রিত হত ৬৪/১ নং সুকিয়া স্ট্রিটে অবস্থিত লক্ষ্মী প্রিন্টিং ওয়ার্কস থেকে। ছড়া, রূপকথা, লোককথা, ইতিহাস, পুরাণ, আবিষ্কারের গল্প কিংবা নিখাদ কল্পকাহিনি_ শিশুসাহিত্যের এমন কোনো শাখার কথাই ভাবা যায় না, যা উপেন্দ্রকিশোর লেখনীর জাদুস্পর্শে নবপ্রাণে সঞ্জীবিত হয়নি। ছোটোদের রামায়ণ থেকে শুরু করে তাঁর লেখা সব গ্রন্থগুলির বাংলা শিশুসাহিত্যের চিরায়ত সম্পদ। তেমনই তাঁর গুপি গাইন বাঘা বাইন, বোকা জোলা, ঘ্যাঁঘাসু প্রমুখ চরিত্র তাদের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি অবিস্মরণীয়।
উপন্যাস সমগ্র – তৃতীয় খণ্ড / Upannyas Samagra – Tritiwa Khanda
শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
উপন্যাস সমগ্র – প্রথম খণ্ড / Upannyas Samagra – Pratham Khanda
শৈলেন ঘোষ
কল্পনার জাদুকলমে ছুঁয়ে যাওয়া শৈশব-কৈশোর। অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে যিনি ব্রতী থেকেছেন এ নির্মাণে, তিনি শৈলেন ঘোষ। তাঁর কাছেই প্রথম শুনতে পাওয়া পাখির টুই টুই, তাঁর সাথেই প্রথম তুর্কিনাচন আনন্দ বাজনায়, আজব বাঘের পিঠে চড়ে পাড়ি জমানো আজগুবির দেশে, যতক্ষণ-না দেখা মেলে মিতুল নামে পুতুলটির।
MADANVERI
কালের প্রভাবে মানুষের মন আধুনিক ও সংস্কারমুক্ত হলে এই নিরীহ মানুষগুলির জীবনে দেখা দেয় প্রবল জীবিকার সংকট । এদের জীবনের সুত্র ধরেই এসেছে যুগ যুগ ধরে চলে আসা রাঢ়ভূমি পুরুলিয়ার খরা , অজন্মা ও আকালের অখণ্ড চিত্র, যা দুর্বিষহ , ভয়ংকর ও মর্মস্পর্শী । |
Reviews
There are no reviews yet.