This a children story book, the little ones will be happy when they get this story book.
₹150.00 ₹120.00
This a children story book, the little ones will be happy when they get this story book.
Out of stock
This a children story book, the little ones will be happy when they get this story book.
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
রতনতনু ঘাটী
কুশল আর আগমনি পলাশপুর হাই স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে। ওরা দূর্গাপুজোর ছুটিতে বেড়াতে এসেছে আগমনির রানিদির বাড়ি খেলাঘরপুরে। একদিন ওরা ছবি কুড়োতে আর গল্প খুঁজতে নয়না নদীতে ঘাটে পড়ে থাকা একটা নৌকোয় চড়ে বসল। একসময় ভাটার টানে নৌকোটা সমুদ্রের দিকে ছুটেছিল। তারপর ওদের আর কিচ্ছু মনে নেই। যখন ঘুম ভাঙল, কুশল চোখ মেলে দেখল, দূরে লাল গেঞ্জি আর কালো প্যান্ট পরা গাবলুর মতো একটা ছেলে। হঠাৎ পলাশ বনের দিক থেকে ঠিক টিনটিনের মতো দেখতে একটা ছেলে ছুটতে ছুটতে এসে গাবলুর পাশে দাঁড়াল। কুশল বলল, ‘‘তোরা কি সেই কমিক্সের টিনটিন আর গাবলু? তোরা তো সব কমিক্সের দেশের। তাহলে এখানে কেন?’’ টিনটিন বলল, ‘‘এই দ্বীপটির নাম তো কমিক্স দ্বীপ। অনেক দিন পর পর আমরা এখানে বেড়াতে আসি।’’ তারপর প্রোফেসর ক্যালকুলাস, ক্যাপ্টেন হ্যাডক, জনসন, রনসন, অরণ্যদেব, আর্চি, ভেরোনিকাদের নিয়ে কুশল আর আগমনির দুটি রোমাঞ্চকর অ্যাডভেঞ্চার। পৃথিবীকে নতুন করে ভালোবাসার এ এক অন্য রূপকথা।
মানুষ হাসতে ভালোবাসে। সেই যে কথায় বলে—আট থেকে আশি, দুঃখ ভুলে হাসি। তাই গোটা পৃথিবী জুড়ে দীর্ঘকাল ধরে লেখা হয়ে আসছে হাসির গল্প, উপন্যাস, ছড়া, কবিতা। শুধু সাহিত্যই নয়, হাসির সিনেমাও কম তৈরি হয়নি। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ছিন্নপত্রাবলী’-তে ৪৭ নম্বর পত্রে লিখেছেন, হাস্যরস প্রাচীনকালের ব্রহ্মাস্ত্রের মতো, যে ওর প্রয়োগ জানে সে ওকে নিয়ে একেবারে কুরুক্ষেত্র বাঁধিয়ে দিতে পারে—আর যে হতভাগ্য ছুড়তে জানে না অথচ নাড়তে যায়, তার বেলায় বিমুখ ব্রহ্মাস্ত্র আসি অস্ত্রীরেই বধে, হাস্যরস তাকেই হাস্যজনক করে তোলে। হাসির আবার রকমফেরও তো কম নেই—মিচকে হাসি, খিকখিক হাসি, হা হা হাসি, হো হো হাসি—আরও কত! আমরা দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার টানাপোড়েনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছি। তাই আমরা পাঠকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে আয়োজন করেছি পঁচিশটি হাসির গল্পের এই সংকলন। শিবরাম চক্রবর্তী, হিমানীশ গোস্বামী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বা তারাপদ রায়ের হাসির গল্পের সঙ্গে গ্রথিত করেছি একালের নবীন কথাকারদেরও হাসির গল্প।
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
সুনির্মল চক্রবর্তী
এক যে ছিল তাঁতি। তার দুই বউ। বড়ো বউয়ের মেয়ের নাম দুখু। ছোটো বউয়ের মেয়ের নাম সুখু। বাবার মৃত্যুই কাল হল দুখুর। তাকে আর তার মাকে তাড়িয়ে দিল ছোটো বউ আর সুখু। দুখু আর দুখুর মা আশ্রয় নিল জঙ্গলে, বানাল একটা ছোট্টো কুঁড়েঘর, তুলো থেকে সুতো কেটে কোনোরকমে দিন চালাতে লাগল। একদিন মা গেল নদীতে চান সারতে। দুখু তখন সুতো কাটতে ব্যস্ত। হঠাৎ সাঁই সাঁই করে ছুটে এল বাতাস। ঝড়ের আকার নিয়ে দমকা হাওয়ায় সে উড়িয়ে নিয়ে চলল দুখুর তুলো। কাঁদতে কাঁদতে দুখু ঝড়ের পেছনে থাকা বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে চলল। পথে দেখা হল কালো গোরু, কলাগাছ, সাদা ঘোড়া আর বোয়াল মাছের সঙ্গে। শেষমেষ সে পৌঁছোল অদ্ভুত এক বাড়ির উঠোনে এক বুড়িমার কাছে। বুড়িমার কথামতো সামনের পুকুরে দিতে গেল দুই ডুব। আর তার পরেই যাদুর মতো বদলে গেল তার জীবন। কিন্তু তার হিংসুটে বোন সুখু আর বড়ো বউ_তাদের কী হল? জানতে গেলে পড়তে হবে সুনির্মল চক্রবর্তীর দুখু আর সুখু। সঙ্গে যুধাজিৎ সেনগুপ্তর অনবদ্য অলংকরণ। খুব ছোটোদের সঙ্গে সঙ্গে কিশোর, এমনকী পরিণত পাঠকেরাও এড়িয়ে যেতে পারবেন না চিরায়ত এই রূপকথার আমোঘ আকর্ষণ।
Reviews
There are no reviews yet.