দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
Subtotal : ₹3,811.00
₹125.00 ₹100.00
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
শিবরাম চক্রবর্তী
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
হর্ষবর্ধন আর গোবর্ধন_দুই ভাইয়ের কীর্তি-কাহিনির এই দ্বিতীয় খণ্ডে পত্রবাহকের ভূমিকায় নাকাল হতে দেখা যাবে হর্ষকে। সেইসঙ্গে যুদ্ধে না-যাওয়ার জন্য গোবরার কেরামতি, বিদেশি গাড়ি কেনা, না-কেনা নিয়ে হর্ষর ধন্দ, সোনার ফসল ফলাতে তাঁর নিদারুণ পণ্ডশ্রম আর মিষ্টির দোকানের পাহারাদার হিসেবে গোবর্ধনের ‘কৃতিত্ব’-র মুখরোচক গল্প তো রয়েছেই! সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অননুকরণীয় চিত্রনাট্য ও ছবিতে শিবরাম চক্রবর্তীর কালজয়ী সৃষ্টি এবার কমিকসের পাতায়! পাতা উলটোলেই দমফাটা হাসির রোলে ফেটে পড়বে ছোটো থেকে বড়ো সব বয়সের পাঠক।
রাজেশ বসু
বাংলার সাহিত্যে কিশোরপাঠ্য মৌলিক কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি যখন ডোডোপাখির মতোই বিলুপ্তির পথে, তখনই রাজেশ বসু লিখে ফেললেন মহাকাশের মৃত্যুদূত। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি রোমহর্ষক সায়েন্স ফিকশন এখানে মলাটবন্দি একসঙ্গে। প্রথম উপন্যাস মহাকাশের মৃত্যুদূত-এ কাহিনির চরিত্ররা পৌঁছে যায় ২২৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরের লাল গ্রহটিতে। ফিরতি পথে মহাকাশযানে হানা দেয় এক মারণ বীজাণু। কী হয় তারপর? অভিযাত্রীরা কি পারল পৃথিবীতে ফিরে আসতে? বন্ধু শিরিনের ডাকে বিজ্ঞানী ভাস্কর এসে পৌঁছোন কায়রো শহরে। ধনকুবের বেঞ্জামিন হেস্কেলের কাছে একটি আশ্চর্য পুথি দেখার পর থেকেই একের পর এক রহস্যময় ঘটনা ঘটতে শুরু করে। মমি কি কখনও জীবন্ত হতে পারে? জানতে গেলে পড়তে হবে মমি রহস্য। শেষ উপন্যাস ইন্যুয়িতের দেশে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এ বিপন্ন পঁচাত্তর বছর পরের পৃথিবীর কাহিনি। এমনই এক ক্রান্তিকালে বিজ্ঞানী জেঠুর সঙ্গী হয়ে বৃতি পাড়ি দেয় উত্তর মেরু। কী হয় তারপর?
জল ও স্থলের সন্ধিরেখায় দামাল দুর্যোগে দাপিয়ে বেড়ায় যে সমুদ্রদানব, তারই নাম সুনামি। সুনামির সৃষ্টি, বৈশিষ্ট্য এবং তার ধ্বংসলীলা_ বোধের সীমানায় নিয়ে আসা জরুরি হয়ে পড়েছে এ মুহূর্তে। কিন্তু কেন? বিবিধ কারণের মধ্যে বিপর্যয় মোকাবিলা (Disaster Management)-র বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বাংলায় এই প্রথম বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলোচিত হল সুনামি।
পুনরুদ্ধার ও সম্পাদনা: পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
বালকদের পাঠ্য একটি সচিত্র কাগজ বাহির করিবার জন্য মেজবউঠাকুরানীর বিশেষ আগ্রহ জন্মিয়াছিল।তাহার ইচ্ছা ছিল, সুধীন্দ্র বলেন্দ্র প্রভৃতি আমাদের বাড়ির বালকগণ এই কাগজে আপন আপন রচনা প্রকাশ করে। কিন্তু শুদ্ধমাত্র তাহাদের লেখায় কাগজ চলিতে পারে না জানিয়া, তিনি সম্পাদক হইয়া আমাকেও রচনার ভার গ্রহণ করিতে বলেন।
_রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জীবনস্মৃতি
সুনির্মল চক্রবর্তী
এক যে ছিল তাঁতি। তার দুই বউ। বড়ো বউয়ের মেয়ের নাম দুখু। ছোটো বউয়ের মেয়ের নাম সুখু। বাবার মৃত্যুই কাল হল দুখুর। তাকে আর তার মাকে তাড়িয়ে দিল ছোটো বউ আর সুখু। দুখু আর দুখুর মা আশ্রয় নিল জঙ্গলে, বানাল একটা ছোট্টো কুঁড়েঘর, তুলো থেকে সুতো কেটে কোনোরকমে দিন চালাতে লাগল। একদিন মা গেল নদীতে চান সারতে। দুখু তখন সুতো কাটতে ব্যস্ত। হঠাৎ সাঁই সাঁই করে ছুটে এল বাতাস। ঝড়ের আকার নিয়ে দমকা হাওয়ায় সে উড়িয়ে নিয়ে চলল দুখুর তুলো। কাঁদতে কাঁদতে দুখু ঝড়ের পেছনে থাকা বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে চলল। পথে দেখা হল কালো গোরু, কলাগাছ, সাদা ঘোড়া আর বোয়াল মাছের সঙ্গে। শেষমেষ সে পৌঁছোল অদ্ভুত এক বাড়ির উঠোনে এক বুড়িমার কাছে। বুড়িমার কথামতো সামনের পুকুরে দিতে গেল দুই ডুব। আর তার পরেই যাদুর মতো বদলে গেল তার জীবন। কিন্তু তার হিংসুটে বোন সুখু আর বড়ো বউ_তাদের কী হল? জানতে গেলে পড়তে হবে সুনির্মল চক্রবর্তীর দুখু আর সুখু। সঙ্গে যুধাজিৎ সেনগুপ্তর অনবদ্য অলংকরণ। খুব ছোটোদের সঙ্গে সঙ্গে কিশোর, এমনকী পরিণত পাঠকেরাও এড়িয়ে যেতে পারবেন না চিরায়ত এই রূপকথার আমোঘ আকর্ষণ।
Reviews
There are no reviews yet.