দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
Subtotal : ₹4,285.00
₹125.00 ₹100.00
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সংকলন ও ভূমিকা শৈলেন ঘোষ
উপেন্দ্রকিশোর রায়চেৌধুরী (১২মে ১৮৬৩_২৩ ডিসেম্বর ১৯১৫) : শিশুসাহিত্যিক, সম্পাদক, চিত্রকর, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ, তথা মুদ্রণশিল্প বিশারদ উপেন্দ্রকিশোরের জন্ম অবিভক্ত বঙ্গের মসুয়া গ্রামের সুবিখ্যাত রায় (পূর্বতন ‘দেনা’ বা ‘দেও’) পরিবারে। পিতা কালীনাথ (শ্যামসুন্দর মুনশি) মাতা জয়তারা। কালীনাথ ও জন্মতারার পাঁচ পুত্র, তিন কন্যার মধ্যে উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন মধ্যম। পিতৃদত্ত নাম কামদারঞ্জন। কামদা যখন চার বছেরর শিশু, কালীনাথের জ্ঞাতিভাই জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী তাকে দত্তক নেন। নামকরণ করেন উপেন্দ্রকিশোর। মায়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উপেন্দ্রকিশোর কলকাতায় এসে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। কিন্তু বিএ পাস করেন ক্যালকাটা মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউট থেকে ১৮৮৪ সালে। পরের বছরই তাঁর বিবাহ হয় ব্রাহ্মনেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠা কন্যা বিধুমুখী দেবীর সঙ্গে। সুখলতা, সুকুমার, পুণ্যলতা, সুবিনয় ও শান্তিলতা_তিন কন্যা, দুই পুত্রকে নিয়ে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে এক সুখের সংসার। মুখ্যত শিশুসাহিত্যকে কেন্দ্র করেই উপেন্দ্রকিশোরের সাহিত্যপ্রতিভার স্ফুরণ ও বিকাশ। কলেজে পড়তে পড়তেই ১৮৮৩ সালে শিশুদের পত্রিকা সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল প্রথম রচনা। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছিলেন সখা ও সাথী, মুকুল প্রভৃতি পত্রিকাতেও। ১৮৮৫-এ প্রকাশিত হল তাঁর লেখা ছোটোদের রামায়ণ । ওই একই বছের তাঁর নিজস্ব মুদ্রণ সংস্থা U. Ray & Sons.-এর প্রতিষ্ঠা। এরপর একে একে বেরোল ছোটোদের মহাভারত, সেকালের কথা, টুনটুনির বই । ১৯১৩-য় নিজের সম্পাদনায় উপেন্দ্রকিশোর প্রকাশ করলেন ছোটোদের জন্য সচিত্র মাসিক পত্রিকা সন্দেশ, নিঃসন্দেহে যা তাঁর স্মরণীয়তম কীর্তি। এর দু-বছর আট মাস বাদে যখন তাঁর জীবনাবসান ঘটে, ততদিনে এ পত্রিকার ৩২টি সংখ্যা তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত। ২২নং সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়ি থেকে গোড়ার দিকে সন্দেশ প্রকাশিত হয়। মুদ্রক ও প্রকাশক ছিলেন ললিতমোহন গুপ্ত। পত্রিকাটি মুদ্রিত হত ৬৪/১ নং সুকিয়া স্ট্রিটে অবস্থিত লক্ষ্মী প্রিন্টিং ওয়ার্কস থেকে। ছড়া, রূপকথা, লোককথা, ইতিহাস, পুরাণ, আবিষ্কারের গল্প কিংবা নিখাদ কল্পকাহিনি_ শিশুসাহিত্যের এমন কোনো শাখার কথাই ভাবা যায় না, যা উপেন্দ্রকিশোর লেখনীর জাদুস্পর্শে নবপ্রাণে সঞ্জীবিত হয়নি। ছোটোদের রামায়ণ থেকে শুরু করে তাঁর লেখা সব গ্রন্থগুলির বাংলা শিশুসাহিত্যের চিরায়ত সম্পদ। তেমনই তাঁর গুপি গাইন বাঘা বাইন, বোকা জোলা, ঘ্যাঁঘাসু প্রমুখ চরিত্র তাদের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি অবিস্মরণীয়।
রতনতনু ঘাটী
কুশল আর আগমনি পলাশপুর হাই স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে। ওরা দূর্গাপুজোর ছুটিতে বেড়াতে এসেছে আগমনির রানিদির বাড়ি খেলাঘরপুরে। একদিন ওরা ছবি কুড়োতে আর গল্প খুঁজতে নয়না নদীতে ঘাটে পড়ে থাকা একটা নৌকোয় চড়ে বসল। একসময় ভাটার টানে নৌকোটা সমুদ্রের দিকে ছুটেছিল। তারপর ওদের আর কিচ্ছু মনে নেই। যখন ঘুম ভাঙল, কুশল চোখ মেলে দেখল, দূরে লাল গেঞ্জি আর কালো প্যান্ট পরা গাবলুর মতো একটা ছেলে। হঠাৎ পলাশ বনের দিক থেকে ঠিক টিনটিনের মতো দেখতে একটা ছেলে ছুটতে ছুটতে এসে গাবলুর পাশে দাঁড়াল। কুশল বলল, ‘‘তোরা কি সেই কমিক্সের টিনটিন আর গাবলু? তোরা তো সব কমিক্সের দেশের। তাহলে এখানে কেন?’’ টিনটিন বলল, ‘‘এই দ্বীপটির নাম তো কমিক্স দ্বীপ। অনেক দিন পর পর আমরা এখানে বেড়াতে আসি।’’ তারপর প্রোফেসর ক্যালকুলাস, ক্যাপ্টেন হ্যাডক, জনসন, রনসন, অরণ্যদেব, আর্চি, ভেরোনিকাদের নিয়ে কুশল আর আগমনির দুটি রোমাঞ্চকর অ্যাডভেঞ্চার। পৃথিবীকে নতুন করে ভালোবাসার এ এক অন্য রূপকথা।
রাজেশ বসু
বাংলার সাহিত্যে কিশোরপাঠ্য মৌলিক কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি যখন ডোডোপাখির মতোই বিলুপ্তির পথে, তখনই রাজেশ বসু লিখে ফেললেন মহাকাশের মৃত্যুদূত। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি রোমহর্ষক সায়েন্স ফিকশন এখানে মলাটবন্দি একসঙ্গে। প্রথম উপন্যাস মহাকাশের মৃত্যুদূত-এ কাহিনির চরিত্ররা পৌঁছে যায় ২২৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরের লাল গ্রহটিতে। ফিরতি পথে মহাকাশযানে হানা দেয় এক মারণ বীজাণু। কী হয় তারপর? অভিযাত্রীরা কি পারল পৃথিবীতে ফিরে আসতে? বন্ধু শিরিনের ডাকে বিজ্ঞানী ভাস্কর এসে পৌঁছোন কায়রো শহরে। ধনকুবের বেঞ্জামিন হেস্কেলের কাছে একটি আশ্চর্য পুথি দেখার পর থেকেই একের পর এক রহস্যময় ঘটনা ঘটতে শুরু করে। মমি কি কখনও জীবন্ত হতে পারে? জানতে গেলে পড়তে হবে মমি রহস্য। শেষ উপন্যাস ইন্যুয়িতের দেশে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এ বিপন্ন পঁচাত্তর বছর পরের পৃথিবীর কাহিনি। এমনই এক ক্রান্তিকালে বিজ্ঞানী জেঠুর সঙ্গী হয়ে বৃতি পাড়ি দেয় উত্তর মেরু। কী হয় তারপর?
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
নিপুর ঘরের খাটের তলায় আশ্চর্য একটা রহস্যময় ক্রিকেট বল, মধুপুরের ‘দীন কুটির’ নামের সেই বিশাল বাড়ি, নস্যির মতো রঙের বটুকদাদার কুকুর জিপসি, ঘোড়ায় চেপে রুগি দেখতে যাওয়া ভরত ডাক্তার, এমন সব রহস্যময় চরিত্রে ভরা তাঁর এই বইয়ের গল্পগুলি।
চিত্রনাট্য ও ছবি সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
পেশায় চিত্রশিল্পী ও চিত্রনাট্যকার সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় সুযোগ পেলেই নিজের কথায় ও সুরে বেঁধে ফেলেন গান। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের অদ্ভুতুড়ে সিরিজ-এর কাহিনিগুলি সুযোগের চিত্রনাট্য ও ছবিতে পারুল কমিক্স হিসেবে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। মৌলিক কমিক্সের জন্য পেয়েছেন নারায়ণ দেবনাথ পুরস্কার।
Reviews
There are no reviews yet.