শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
₹250.00 ₹200.00
শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজর্ষি রবীন্দ্রনাথের লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস। অল্প বয়সের লেখা হলেও এর কাহিনি আজও পাঠকসমাজে সমাদৃত। এর নাট্যরূপ বিসর্জন আজও নাট্যরসিকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়েছিল বালক পত্রিকায়_কিন্তু অসম্পূর্ণ রয়ে যায় এর কাহিনি। এই কাহিনির সূত্র কবি পেয়েছিলেন স্বপ্নের মধ্যে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশের পর কবির মনে হয়েছিল এটি সম্পূর্ণ করতে হবে এবং তা করতে হলে জানা প্রয়োজন ত্রিপুরার রাজপরিবারের ইতিহাস। সেজন্য তিনি ত্রিপুররাজ গোবিন্দমাণিক্যের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন। সেখান থেকে রাজপরিবারের ইতিবৃত্ত তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হলে রবীন্দ্রনাথ রাজর্ষিকে সম্পূর্ণ করেন। স্বপ্ন ও ইতিহাসে ঘটে যায় এক অনবদ্য মেলবন্ধন। রচনা-ইতিহাসের নথি, বালক পত্রিকায় প্রকাশিত অবিকল প্রতিলিপি এবং আনুষঙ্গিক চিত্রাদিসহ রাজর্ষির সম্পূর্ণ পাঠ এই প্রথম কোনো সংস্করণে গৃহীত হল। রাজর্ষি-র পাঠে বহু পরিবর্তন ঘটেছে_তার ইতিকথাও সম্পাদকীয় ভূমিকায় সবিস্তারে আলোচিত। এই প্রথম উপন্যাসটির রসগ্রাহী আলোচনাসহ একটি সুমুদ্রিত সংস্করণ পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হল ঠাকুর ও মাণিক্য পরিবারের অনুপম সংযোগসূত্রে।
চঞ্চলকুমার ঘোষ
আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে চিন থেকে ভারতের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী হিউ-এন-সাঙ। উদ্দেশ্য ছিল বৌদ্ধশাস্ত্রে জ্ঞানার্জন করা। মহান সেই পরিব্রাজকের যাত্রাপথ ধরে মানসভ্রমণ করেছেন এ গ্রন্থের লেখক। রচনা করেছেন এমন এক উপন্যাস যেখানে একইসঙ্গে পথ চলা ভগবান বুদ্ধ এবং একালের ইতিহাসপ্রেমী তরুণ অমিতাভের।
সহস্রাধিক বছরের প্রেক্ষাপটে নির্মিত এই উপন্যাসে মিলেমিশে গেছে কল্পনা, ইতিহাস, দর্শন ও জীবন।
খনিগর্ভে অনেক মূল্যবান রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। খুঁজলে তবেই পাওয়া যায় সেইসব পাথর। অনেকটা ওই ‘উড়াইয়া দ্যাখো ছাই, পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন’। সেই সত্যকে আমরা সহজে দেখতে পাই না। কে কিভাবে খুঁজবেন, তা তাঁর ব্যাপার। |
বুদ্ধদেব গুহ
কর্মজীবন থেকে সেমি-রিটায়ার্ড গৌতমনারায়ণ ধৃতির সঙ্গে এসেছেন চম্পাঝরনের বনবাংলোতে। একদিকে অনির্বচনীয় নৈসর্গিক সৌন্দর্য, অন্যদিকে নারীশরীরের নিষিদ্ধ আঘ্রাণ_এ আসলে আত্মানুসন্ধানী গৌতমনারায়ণের অন্য এক আরণ্যক নির্বাসন। একসময়ের দুর্ধর্ষ শিকারি এই মানুষটি নারীর হৃদয়শিকারেও সমদক্ষতার অধিকারী। শরীরের সংস্কারও তাঁর নেই। শুধু অ্যানজিওপ্লাস্টি হওয়ার পর থেকে বেপরোয়া অ্যাডভেঞ্চারের ঝোঁক হয়তো সংবৃত হয়েছে কিয়দংশ। সাতপুরা পর্বতমালার পটভূমিতে, ন্যারোগেজ রেললাইন পেরিয়ে, প্রাচীন মহুয়া গাছের আশ্রয়ে, টিটিপাখির ডাক শুনতে শুনতে মহারাষ্ট্রের এই অভয়ারণ্যে গৌতমনারায়ণ আত্মস্থ করছেন তাঁর মোহিনী, সুন্দরী পরিপার্শ্বকে। কিন্তু সুন্দরের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে অপ্রত্যাশিত কোনো ভয়ংকর। অষ্টমীর চাঁদের আলোকেও স্নান করে তীব্র আলোর ঝলকানি জঙ্গল চিরে কাদের যেন খুঁজতে থাকে। কী হল গৌতমনারায়ণের? ধৃতির সঙ্গে তাঁর বন্ধুতা কি কোনও পূর্ণতা পেল? নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়ছে যারা, তিনি জড়িয়ে পড়লেন তাদের সঙ্গে আকস্মিক কোনো সংঘর্ষে? জানতে গেলে পড়তে হবে পাহাড়ি ঝরনার মতো উচ্ছলিত, অসমবয়সী প্রেমের এই অনুপম উপন্যাস।
Reviews
There are no reviews yet.