সৈকত রক্ষিত
এক আদিবাসী যুবতীকে কেন্দ্র করে দুই শবর-সহোদরের কলহ থেকে জন্ম নেয় যে বিরোধ, কালক্রমে তা-ই রূপ নেয় এক মহাভারতীয় যুদ্ধের। রাঢ়বঙ্গীয় পটভূমিতে সেই সংঘর্ষ ও সংগ্রামেরই মহাকাব্যিক রূপ ও উপন্যাস, যেখানে প্রাচীনের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় সমকালীন।
₹595.00 ₹0.00
সৈকত রক্ষিত
এক আদিবাসী যুবতীকে কেন্দ্র করে দুই শবর-সহোদরের কলহ থেকে জন্ম নেয় যে বিরোধ, কালক্রমে তা-ই রূপ নেয় এক মহাভারতীয় যুদ্ধের। রাঢ়বঙ্গীয় পটভূমিতে সেই সংঘর্ষ ও সংগ্রামেরই মহাকাব্যিক রূপ ও উপন্যাস, যেখানে প্রাচীনের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় সমকালীন।
Out of stock
কালের প্রভাবে মানুষের মন আধুনিক ও সংস্কারমুক্ত হলে এই নিরীহ মানুষগুলির জীবনে দেখা দেয় প্রবল জীবিকার সংকট । এদের জীবনের সুত্র ধরেই এসেছে যুগ যুগ ধরে চলে আসা রাঢ়ভূমি পুরুলিয়ার খরা , অজন্মা ও আকালের অখণ্ড চিত্র, যা দুর্বিষহ , ভয়ংকর ও মর্মস্পর্শী । |
সৈকত রক্ষিত
এক আদিবাসী যুবতীকে কেন্দ্র করে দুই শবর-সহোদরের কলহ থেকে জন্ম নেয় যে বিরোধ, কালক্রমে তা-ই রূপ নেয় এক মহাভারতীয় যুদ্ধের। রাঢ়বঙ্গীয় পটভূমিতে সেই সংঘর্ষ ও সংগ্রামেরই মহাকাব্যিক রূপ ও উপন্যাস, যেখানে প্রাচীনের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় সমকালীন।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
মোট্ ১৬টি প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের নানা মানসিকতার প্রতিফলন আলোচ্য গ্রন্থে সংলগ্ন ।
বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়
চিনের আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবে ভারতের প্রতিনিধি কবি এই উপন্যাসের নায়ক নয়, সূত্রধরমাত্র। তবু সেই সূত্রেই সে হয়ে ওঠে এক আশ্চর্য আখ্যানের অংশ। আবিষ্কার করে সাসপেন্সের সুতো নয়, জীবন এবং উপন্যাস দুটোকেই এগিয়ে নিয়ে চলে বিনিসুতোর ভালোবাসা। এই উপন্যাসে চিন কোনো টুরিস্ট স্পট নয়। কম্পাস যেরকম একটা বিন্দুর ওপর পা রেখে এঁকে ফেলে বড়ো একটা বৃত্ত, চিন এখানে সেরকমই এক বিন্দু। সেই বিন্দুতে সারা পৃথিবীর কাহিনিসিন্ধু এসে মিশেছে। ঢেউয়ের পরে ঢেউ ভেঙে ওরাই গড়ে তুলেছে তারাবন্দর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজর্ষি রবীন্দ্রনাথের লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস। অল্প বয়সের লেখা হলেও এর কাহিনি আজও পাঠকসমাজে সমাদৃত। এর নাট্যরূপ বিসর্জন আজও নাট্যরসিকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়েছিল বালক পত্রিকায়_কিন্তু অসম্পূর্ণ রয়ে যায় এর কাহিনি। এই কাহিনির সূত্র কবি পেয়েছিলেন স্বপ্নের মধ্যে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশের পর কবির মনে হয়েছিল এটি সম্পূর্ণ করতে হবে এবং তা করতে হলে জানা প্রয়োজন ত্রিপুরার রাজপরিবারের ইতিহাস। সেজন্য তিনি ত্রিপুররাজ গোবিন্দমাণিক্যের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন। সেখান থেকে রাজপরিবারের ইতিবৃত্ত তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হলে রবীন্দ্রনাথ রাজর্ষিকে সম্পূর্ণ করেন। স্বপ্ন ও ইতিহাসে ঘটে যায় এক অনবদ্য মেলবন্ধন। রচনা-ইতিহাসের নথি, বালক পত্রিকায় প্রকাশিত অবিকল প্রতিলিপি এবং আনুষঙ্গিক চিত্রাদিসহ রাজর্ষির সম্পূর্ণ পাঠ এই প্রথম কোনো সংস্করণে গৃহীত হল। রাজর্ষি-র পাঠে বহু পরিবর্তন ঘটেছে_তার ইতিকথাও সম্পাদকীয় ভূমিকায় সবিস্তারে আলোচিত। এই প্রথম উপন্যাসটির রসগ্রাহী আলোচনাসহ একটি সুমুদ্রিত সংস্করণ পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হল ঠাকুর ও মাণিক্য পরিবারের অনুপম সংযোগসূত্রে।
খনিগর্ভে অনেক মূল্যবান রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। খুঁজলে তবেই পাওয়া যায় সেইসব পাথর। অনেকটা ওই ‘উড়াইয়া দ্যাখো ছাই, পাইলেও পাইতে পারো অমূল্য রতন’। সেই সত্যকে আমরা সহজে দেখতে পাই না। কে কিভাবে খুঁজবেন, তা তাঁর ব্যাপার। |
বুদ্ধদেব গুহ
কর্মজীবন থেকে সেমি-রিটায়ার্ড গৌতমনারায়ণ ধৃতির সঙ্গে এসেছেন চম্পাঝরনের বনবাংলোতে। একদিকে অনির্বচনীয় নৈসর্গিক সৌন্দর্য, অন্যদিকে নারীশরীরের নিষিদ্ধ আঘ্রাণ_এ আসলে আত্মানুসন্ধানী গৌতমনারায়ণের অন্য এক আরণ্যক নির্বাসন। একসময়ের দুর্ধর্ষ শিকারি এই মানুষটি নারীর হৃদয়শিকারেও সমদক্ষতার অধিকারী। শরীরের সংস্কারও তাঁর নেই। শুধু অ্যানজিওপ্লাস্টি হওয়ার পর থেকে বেপরোয়া অ্যাডভেঞ্চারের ঝোঁক হয়তো সংবৃত হয়েছে কিয়দংশ। সাতপুরা পর্বতমালার পটভূমিতে, ন্যারোগেজ রেললাইন পেরিয়ে, প্রাচীন মহুয়া গাছের আশ্রয়ে, টিটিপাখির ডাক শুনতে শুনতে মহারাষ্ট্রের এই অভয়ারণ্যে গৌতমনারায়ণ আত্মস্থ করছেন তাঁর মোহিনী, সুন্দরী পরিপার্শ্বকে। কিন্তু সুন্দরের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে অপ্রত্যাশিত কোনো ভয়ংকর। অষ্টমীর চাঁদের আলোকেও স্নান করে তীব্র আলোর ঝলকানি জঙ্গল চিরে কাদের যেন খুঁজতে থাকে। কী হল গৌতমনারায়ণের? ধৃতির সঙ্গে তাঁর বন্ধুতা কি কোনও পূর্ণতা পেল? নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়ছে যারা, তিনি জড়িয়ে পড়লেন তাদের সঙ্গে আকস্মিক কোনো সংঘর্ষে? জানতে গেলে পড়তে হবে পাহাড়ি ঝরনার মতো উচ্ছলিত, অসমবয়সী প্রেমের এই অনুপম উপন্যাস।
অন্নদাশঙ্কর রায়
অন্নদাশঙ্কর রায়ের তিনটি উপন্যাস আগুন নিয়ে খেলা, পুতুল নিয়ে খেলা এবং কন্যা-র সংকলন এই গ্রন্থ। যেখানে তৃতীয় গ্রন্থের চার পুরুষ চরিত্রের অন্বিষ্ট ‘Eternal Feminine’, প্রথম দুই উপন্যাসের কাসানোভা নায়ক কল্যাণ সোমের অন্বেষণ এমন এক নারীর জন্য যে তার ‘চরিত্রহীন’, ‘ব্যভিচারী’ অতীত সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিত ও অবগত হয়েও তার স্ত্রী হতে রাজি হবে।
বর্ণনাকৌশলের অভিনবত্বে, কৌতূহলোদ্দীপক চরিত্র ও প্লটনির্মাণের দক্ষতায়, আখ্যানের গভীরে অন্তঃসলিলা নদীর মতো দর্শনের প্রবহমানতায় ব্যতিক্রমী এই তিনটি আধুনিক উপন্যাস বাংলা কথাসাহিত্যের চিরন্তন সম্পদ।
Reviews
There are no reviews yet.