বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
₹250.00
বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
আঁতোয়ান দ্য স্যান্তেক্সুপেরি
কাহিনিকার বৈমানিক। তাঁর বিমান ভেঙে পড়েছে সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গে না-আছে মিস্ত্রি, না-আছে যাত্রী। তিনি একা! সঙ্গে যা জল তাতে বড়ো জোর এক হপ্তা কাটবে। কী করা? দৈবাৎ দেখা হয়ে গেল ছোট্ট রাজকুমারের সঙ্গে। যে এসেছে সুদূরের এক গ্রহ থেকে। ছোট্ট একটা গ্রহ, একটা বাড়ির চেয়ে বড়ো কিছু না। শুরু হল বৈমানিক ও রাজকুমারের বন্ধুত্ব। একটু-একটু করে কত কিছুই যে জানা হয়ে গেল বৈমানিকের। একটু-একটু করে গড়ে উঠল আধুনিক যুগের এক সেরা রূপকথা। অপরূপ রূপকথা। ছোটোদের জন্য লেখা, কিন্তু বড়োরা পড়েও মুগ্ধ হবে। পড়ে কী যে আনন্দ! আর চোখের কোণ চিকচিক করে। ছোট্ট রাজকুমার লেখার পরই বৈমানিক-লেখক তাঁর বিমান নিয়ে হারিয়ে যান! রূপকথার নায়কের মতো লেখক রূপকথায় প্রবেশ করেন।
মানুষ হাসতে ভালোবাসে। সেই যে কথায় বলে—আট থেকে আশি, দুঃখ ভুলে হাসি। তাই গোটা পৃথিবী জুড়ে দীর্ঘকাল ধরে লেখা হয়ে আসছে হাসির গল্প, উপন্যাস, ছড়া, কবিতা। শুধু সাহিত্যই নয়, হাসির সিনেমাও কম তৈরি হয়নি। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ছিন্নপত্রাবলী’-তে ৪৭ নম্বর পত্রে লিখেছেন, হাস্যরস প্রাচীনকালের ব্রহ্মাস্ত্রের মতো, যে ওর প্রয়োগ জানে সে ওকে নিয়ে একেবারে কুরুক্ষেত্র বাঁধিয়ে দিতে পারে—আর যে হতভাগ্য ছুড়তে জানে না অথচ নাড়তে যায়, তার বেলায় বিমুখ ব্রহ্মাস্ত্র আসি অস্ত্রীরেই বধে, হাস্যরস তাকেই হাস্যজনক করে তোলে। হাসির আবার রকমফেরও তো কম নেই—মিচকে হাসি, খিকখিক হাসি, হা হা হাসি, হো হো হাসি—আরও কত! আমরা দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার টানাপোড়েনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছি। তাই আমরা পাঠকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে আয়োজন করেছি পঁচিশটি হাসির গল্পের এই সংকলন। শিবরাম চক্রবর্তী, হিমানীশ গোস্বামী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বা তারাপদ রায়ের হাসির গল্পের সঙ্গে গ্রথিত করেছি একালের নবীন কথাকারদেরও হাসির গল্প।
চিত্রনাট্য ও ছবি সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
পেশায় চিত্রশিল্পী ও চিত্রনাট্যকার সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় সুযোগ পেলেই নিজের কথায় ও সুরে বেঁধে ফেলেন গান। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের অদ্ভুতুড়ে সিরিজ-এর কাহিনিগুলি সুযোগের চিত্রনাট্য ও ছবিতে পারুল কমিক্স হিসেবে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। মৌলিক কমিক্সের জন্য পেয়েছেন নারায়ণ দেবনাথ পুরস্কার।
মূলত, শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা এই পঁচিশটি নির্বাচিত নাটককে ‘ছোটোদের নাটক’ হিসেবে অভিহিত করা হলেও, তা ছোটো-বড়ো নির্বিশেষে সকলেরই। এই সংগ্রহে আমরা যেমন পাব রবীন্দ্রনাথের ডাকঘর-এর মতো চিরায়িত সৃজনকে, তেমনই আবার হেসে কুটিপাটি হব রাজশেখর বসুর ‘লম্বকর্ণ’ গল্প অবলম্বনে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত ‘লম্বকর্ণ পালা’ পড়ে। সংকলিত নাটকগুলি একদিকে যেমন উৎকৃষ্ট নাট্যসাহিত্যের উজ্জ্বল উদাহরণ, তেমনই আবার তাদের প্রত্যেকে অভিনয়োপযোগী, মনোমুগ্ধকর ও হৃদয়-আকর্ষণকারী। এইভাবেই আমরা পেয়ে যাই প্রেমেন্দ্র মিত্র, লীলা মজুমদার, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, মুনীর চৌধুরী, সলিল চৌধুরী, শৈলেন ঘোষ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ বরেণ্য কথা সাহিত্যিক ও নাট্যকারদের অনবদ্য সব সৃষ্টি। প্রকৃত সৃজনকর্মের মধ্যে ছোটো-বড়োর শিল্পগত প্রভেদ খুব একটা থাকে না। এই নাটকগুলির প্রতিটিই মঞ্চে সাফল্যের সঙ্গে অভিনীত হয়েছে। অর্থাৎ, সার্থক প্রযোজনার সকল উপকরণই এদের মধ্যে বিদ্যমান।
রতনতনু ঘাটী
কুশল আর আগমনি পলাশপুর হাই স্কুলে ক্লাস সেভেনে পড়ে। ওরা দূর্গাপুজোর ছুটিতে বেড়াতে এসেছে আগমনির রানিদির বাড়ি খেলাঘরপুরে। একদিন ওরা ছবি কুড়োতে আর গল্প খুঁজতে নয়না নদীতে ঘাটে পড়ে থাকা একটা নৌকোয় চড়ে বসল। একসময় ভাটার টানে নৌকোটা সমুদ্রের দিকে ছুটেছিল। তারপর ওদের আর কিচ্ছু মনে নেই। যখন ঘুম ভাঙল, কুশল চোখ মেলে দেখল, দূরে লাল গেঞ্জি আর কালো প্যান্ট পরা গাবলুর মতো একটা ছেলে। হঠাৎ পলাশ বনের দিক থেকে ঠিক টিনটিনের মতো দেখতে একটা ছেলে ছুটতে ছুটতে এসে গাবলুর পাশে দাঁড়াল। কুশল বলল, ‘‘তোরা কি সেই কমিক্সের টিনটিন আর গাবলু? তোরা তো সব কমিক্সের দেশের। তাহলে এখানে কেন?’’ টিনটিন বলল, ‘‘এই দ্বীপটির নাম তো কমিক্স দ্বীপ। অনেক দিন পর পর আমরা এখানে বেড়াতে আসি।’’ তারপর প্রোফেসর ক্যালকুলাস, ক্যাপ্টেন হ্যাডক, জনসন, রনসন, অরণ্যদেব, আর্চি, ভেরোনিকাদের নিয়ে কুশল আর আগমনির দুটি রোমাঞ্চকর অ্যাডভেঞ্চার। পৃথিবীকে নতুন করে ভালোবাসার এ এক অন্য রূপকথা।
ভজুরাম মেমোরিয়াল স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই জয়পতাকাবাবুকে দেখে বীর বলে আদৌ মনে হয় না। কিন্তু তিনিই চমকে দিলেন যখন খেলার মাঠে একদিন মোলাকাত হয়ে গেল শহরের সবচেয়ে সাংঘাতিক জীব কালুর সঙ্গে। ভয়ংকর সেই ষাঁড়ের মুখোমুখি দিব্যি লড়ে গেলেন জয়পতাকাবাবু। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। কালুর গুঁতোয় উড়ে গেলেন তিনি। শূন্যে বার দুই সামারসল্ট খেয়ে শেষমেশ সওয়ার হলেন সেই কালুরই পিঠে! দর্শকমণ্ডলীর তুমুল হর্ষধ্বনির মধ্যে জয়পতাকাবাবুকে পিঠে নিয়ে দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটতে থাকল কালু। শহর পেরিয়ে ঢুকে পড়ল পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে। তারপর? রোমহর্ষক সেই ঘটনা জানতে হলে পড়তেই হবে পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে ।
Reviews
There are no reviews yet.