নির্বাচিত রচনা-সম্ভার
ড. নির্মল দাশ
‘বহুব্রীহি’ শব্দের অর্থ যার বা যাতে বহু ব্রীহি (= ধান > ফসল) আছে। এই রচনা-সম্ভারে লেখকের কিছু চিন্তার ফসল সঞ্চিত আছে। তাই গ্রন্থনাম ‘বহুব্রীহি’।
₹200.00 ₹160.00
নির্বাচিত রচনা-সম্ভার
ড. নির্মল দাশ
‘বহুব্রীহি’ শব্দের অর্থ যার বা যাতে বহু ব্রীহি (= ধান > ফসল) আছে। এই রচনা-সম্ভারে লেখকের কিছু চিন্তার ফসল সঞ্চিত আছে। তাই গ্রন্থনাম ‘বহুব্রীহি’।
নির্বাচিত রচনা-সম্ভার
ড. নির্মল দাশ
‘বহুব্রীহি’ শব্দের অর্থ যার বা যাতে বহু ব্রীহি (= ধান > ফসল) আছে। এই রচনা-সম্ভারে লেখকের কিছু চিন্তার ফসল সঞ্চিত আছে। তাই গ্রন্থনাম ‘বহুব্রীহি’।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সৌম্য ভট্টাচার্য
দাদুর বাড়ির বাগানে পুকুর থেকে উঠে আসা একটা বুড়ো বটগাছ। জলের নীচে তার হাঁ-করা ফোকর গলে দুই বোন ডোরা আর ডোনা_তাদের দুই বন্ধু মিতুল ও নীলুর সঙ্গে_আচমকাই পৌঁছে যায় চির কুয়াশার এক দেশে। সর্বনেশে সে-দেশে অত্যাচারী মকররাজ খোক্কোসদের বিষাক্ত রাজ্যপাট কায়েম করে রেখেছে সেনাপতি কালাপাহাড়ের নির্মম অত্যাচার আর ন্যায়াধীশ শেয়ালপণ্ডিতের ধূর্ত কারসাজিতে। যক্ষপুরীতে গোপন কক্ষে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তারাই বন্দি করে রাখে বাংলা মাকে।বাচ্চাদের ওপরেই পড়ে আবহমান বঙ্গের স্তন্যদায়িনী সেই মায়ের ভাঙা বুক জোড়া লাগানোর ভার। বাথুয়া_এক সুবিশাল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার_সহায় হয় তাদের। সঙ্গী হয় লক্ষ্মীপ্যাঁচা সুষমা, সনাতন ভোঁদড়, কুমির-গিন্নি, ছুচোঁ, ইঁদুর, এমনকী বনের আর সব পশুপাখিও। কিন্তু ছোটো ছোটো এই চারটি ছেলে-মেয়ে কি পারবে মকররাজের পরাক্রান্ত সাম্রাজ্যের ভিত টলিয়ে দিতে? রবীন্দ্রনাথের রাখিসংগীতেই কি আছে সেই জাদুশক্তি যা চির কুয়াশাময়, হতাশ সে-দেশে নিয়ে আসবে আশার নতুন আলো? বাংলার চিরকালীন রূপকথা আর শিশুসাহিত্যের নির্যাস নিয়ে লেখা এক আশ্চর্য উপন্যাস, যা একইসঙ্গে ফ্যান্টাসি, স্যাটায়ার, আবার ব্যাপ্ত ক্যানভাসে আঁকা দুর্ধর্ষ, রুদ্ধশ্বাস অ্যাডভেঞ্চারও।
ভজুরাম মেমোরিয়াল স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই জয়পতাকাবাবুকে দেখে বীর বলে আদৌ মনে হয় না। কিন্তু তিনিই চমকে দিলেন যখন খেলার মাঠে একদিন মোলাকাত হয়ে গেল শহরের সবচেয়ে সাংঘাতিক জীব কালুর সঙ্গে। ভয়ংকর সেই ষাঁড়ের মুখোমুখি দিব্যি লড়ে গেলেন জয়পতাকাবাবু। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। কালুর গুঁতোয় উড়ে গেলেন তিনি। শূন্যে বার দুই সামারসল্ট খেয়ে শেষমেশ সওয়ার হলেন সেই কালুরই পিঠে! দর্শকমণ্ডলীর তুমুল হর্ষধ্বনির মধ্যে জয়পতাকাবাবুকে পিঠে নিয়ে দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটতে থাকল কালু। শহর পেরিয়ে ঢুকে পড়ল পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে। তারপর? রোমহর্ষক সেই ঘটনা জানতে হলে পড়তেই হবে পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে ।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
ঝন্টিপাহাড়ির ভূতবাংলোতে ভূতের পিলে চমকানো অট্টহাসিই হোক কিংবা নীলপাহাড়ির ঝাউ-বাংলোয় কাটা মুণ্ডুর বীভৎস নাচ, পটলডাঙার চার মূর্তিকে কুপোকাত করতে পারে, এমন সাধ্য কার! টেনিদা ও তার তিন শাগরেদ প্যালা, হাবুল ও ক্যাবলা-কে নিয়ে লেখা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম ও তৃতীয় উপন্যাস_চার মূর্তি ও ঝাউ-বাংলোর রহস্য_এই প্রথম একসঙ্গে।
রতনতনু ঘাটী
নদীতে ভেসে আসা ফুলপাতায় মাকে খুঁজে চলা এক ভ্যাবলা ছেলে, উপাসনার স্বপ্নে দেখা রূপকথার মতো একটা রাজবাড়ি, লাল শালুক আর সাদা শালুকের গাছ লাগিয়ে চলা ঝুমনি নামের মেয়েটি, নৌকোয় পাল তুলে পুলিপিঠেদের সঙ্গে চড়ুইভাতিতে যাওয়ার ইচ্ছেময়ী টুপুর, কথাবলা পাখি-দ্বীপের আশ্চর্য মেয়ে দ্বীপ-কুমারী, হলদে পাখিতাড়ুয়া নয়ন, রামধনু-পাগল পরান, কাঁকনের মামারবাড়ি পলাশপুরের মানুষের শেষ সিত্যি–পরি দেখার গল্পে ভরা এ বই। নতুন দিনের জন্য লেখা এ এক মন-ভালো করা নতুন রূপকথা।
আনন্দময় মান্না
নতুন প্রশ্ন করতে, নতুন সম্ভাবনা আবিষ্কার করতে, পুরোনো সমস্যাকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করতে সৃজনশীল কল্পনার প্রয়োজন। আর যখন সেই কল্পনাকে পাওয়া যায়, তখনই বিজ্ঞানে সত্যিকারের অগ্রগতি হয়।’
Reviews
There are no reviews yet.