দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
₹125.00 ₹100.00
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
দীপান্বিতা রায়
বাহনদের আমরা চিনি। দেবদেবীদের পায়ের কাছে চুপটি করে বসে থাকে। কিন্তু কেমন করে বাহন হল তারা? গণেশ কেন বাছল ইঁদুরকে কিংবা লক্ষ্মী প্যাঁচাকে? জানতে হলে পড়তেই হবে বাহনের বায়নাক্কা।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
চিত্রনাট্য ও ছবি সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
কাকাবাবুর কাছে এসেছে আল মামেন নামে এক মিশরীয়। উদ্দেশ্য, একটি দুষ্প্রাপ্য মিশরীয় লিপির পাঠোদ্ধার। আল মামেন সাধারণ ব্যবসায়ী নয়, সে নাকি মিশরের বিপ্লবী নেতা মুফতি মোহম্মদের শিষ্য। কাকাবাবুকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে মুফতি মোহম্মদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করাবার ব্যবস্থা করল সে। কিন্তু কাকাবাবুকে কী যেন একটা সাংকেতিক লিপির ইঙ্গিত করে মারা গেলেন মুফতি মোহম্মদ। দুষ্প্রাপ্য সেই লিপির সাংকেতিক সূত্র ধরে কাকাবাবু আর সন্তু পৌঁছোল মিশরে। কী হল তারপর? রহস্যভেদে সন্তু-কাকাবাবু।
রাজেশ বসু
বাংলার সাহিত্যে কিশোরপাঠ্য মৌলিক কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি যখন ডোডোপাখির মতোই বিলুপ্তির পথে, তখনই রাজেশ বসু লিখে ফেললেন মহাকাশের মৃত্যুদূত। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি রোমহর্ষক সায়েন্স ফিকশন এখানে মলাটবন্দি একসঙ্গে। প্রথম উপন্যাস মহাকাশের মৃত্যুদূত-এ কাহিনির চরিত্ররা পৌঁছে যায় ২২৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরের লাল গ্রহটিতে। ফিরতি পথে মহাকাশযানে হানা দেয় এক মারণ বীজাণু। কী হয় তারপর? অভিযাত্রীরা কি পারল পৃথিবীতে ফিরে আসতে? বন্ধু শিরিনের ডাকে বিজ্ঞানী ভাস্কর এসে পৌঁছোন কায়রো শহরে। ধনকুবের বেঞ্জামিন হেস্কেলের কাছে একটি আশ্চর্য পুথি দেখার পর থেকেই একের পর এক রহস্যময় ঘটনা ঘটতে শুরু করে। মমি কি কখনও জীবন্ত হতে পারে? জানতে গেলে পড়তে হবে মমি রহস্য। শেষ উপন্যাস ইন্যুয়িতের দেশে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এ বিপন্ন পঁচাত্তর বছর পরের পৃথিবীর কাহিনি। এমনই এক ক্রান্তিকালে বিজ্ঞানী জেঠুর সঙ্গী হয়ে বৃতি পাড়ি দেয় উত্তর মেরু। কী হয় তারপর?
সুনির্মল চক্রবর্তী
এক যে ছিল তাঁতি। তার দুই বউ। বড়ো বউয়ের মেয়ের নাম দুখু। ছোটো বউয়ের মেয়ের নাম সুখু। বাবার মৃত্যুই কাল হল দুখুর। তাকে আর তার মাকে তাড়িয়ে দিল ছোটো বউ আর সুখু। দুখু আর দুখুর মা আশ্রয় নিল জঙ্গলে, বানাল একটা ছোট্টো কুঁড়েঘর, তুলো থেকে সুতো কেটে কোনোরকমে দিন চালাতে লাগল। একদিন মা গেল নদীতে চান সারতে। দুখু তখন সুতো কাটতে ব্যস্ত। হঠাৎ সাঁই সাঁই করে ছুটে এল বাতাস। ঝড়ের আকার নিয়ে দমকা হাওয়ায় সে উড়িয়ে নিয়ে চলল দুখুর তুলো। কাঁদতে কাঁদতে দুখু ঝড়ের পেছনে থাকা বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে চলল। পথে দেখা হল কালো গোরু, কলাগাছ, সাদা ঘোড়া আর বোয়াল মাছের সঙ্গে। শেষমেষ সে পৌঁছোল অদ্ভুত এক বাড়ির উঠোনে এক বুড়িমার কাছে। বুড়িমার কথামতো সামনের পুকুরে দিতে গেল দুই ডুব। আর তার পরেই যাদুর মতো বদলে গেল তার জীবন। কিন্তু তার হিংসুটে বোন সুখু আর বড়ো বউ_তাদের কী হল? জানতে গেলে পড়তে হবে সুনির্মল চক্রবর্তীর দুখু আর সুখু। সঙ্গে যুধাজিৎ সেনগুপ্তর অনবদ্য অলংকরণ। খুব ছোটোদের সঙ্গে সঙ্গে কিশোর, এমনকী পরিণত পাঠকেরাও এড়িয়ে যেতে পারবেন না চিরায়ত এই রূপকথার আমোঘ আকর্ষণ।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
শুধু বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক রূপে নন, শিশুসাহিত্যিক হিসেবেও বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব অসামান্য। তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি পথের পাঁচালী-কে হয়তো আমরা শিশুসাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত করতে পারব না, কিন্তু অপু নামক চরিত্রটির শৈশব থেকে কৈশোরে উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্য দিয়ে উন্মোচিত হয় চিরনবীনের যে মানসজগৎ, বাংলা তথা আন্তর্জাতিক সাহিত্যে তার তুলনা মেলে কি? পথের পাঁচালী এবং তার শিশুপাঠ্য সংস্করণ আম আঁটির ভেঁপু-কে সরিয়ে রেখে এই গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে লেখকের পাঁচটি উপন্যাস এবং দশটি ছোটোগল্প। প্রথম উপন্যাস চাঁদের পাহাড়-এ অজপাড়াগাঁয়ের ছেলে শংকর পূর্ব আফ্রিকায় পাড়ি দিয়ে জড়িয়ে পড়ে একের পর এক দুঃসাহসিক অ্যাডভেঞ্চারে। দ্বিতীয় উপন্যাস মরণের ডঙ্কা বাজে-তে দুই বন্ধু সুরেশ ও বিমলের জীবন বারে বারে বিপন্ন হয় দ্বিতীয় বিশ্বযু্দ্ধকালীন চিন-জাপান সংঘর্ষের সুত্র ধরে। তৃতীয় উপন্যাস মিসমিদের কবচ-এ শ্যামপুর গ্রামের গাঙ্গুলী মশায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্তে নামে সুশীল। চতুর্থ উপন্যাস হীরামানিক জ্বলে-তে দুঃসাহসী যুবক সুশীল ও তার ভাই সনৎ গুপ্তধেনর সন্ধানে পশ্চিম দেশের এক নাবিক জামাতুল্লার সঙ্গে পৌঁছোয় সুলু সি-তে বনজঙ্গলময় এক দ্বীপে। পঞ্চম উপন্যাস সুন্দরবনে সাত বৎসর-এ বিভূতিভূষণ অ্যাডেভঞ্চারের গল্প বলার পাশাপাশি ফুটিয়ে তুলেছেন প্রকৃতির অনুপম রূপলাবণ্য।
ভজুরাম মেমোরিয়াল স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই জয়পতাকাবাবুকে দেখে বীর বলে আদৌ মনে হয় না। কিন্তু তিনিই চমকে দিলেন যখন খেলার মাঠে একদিন মোলাকাত হয়ে গেল শহরের সবচেয়ে সাংঘাতিক জীব কালুর সঙ্গে। ভয়ংকর সেই ষাঁড়ের মুখোমুখি দিব্যি লড়ে গেলেন জয়পতাকাবাবু। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। কালুর গুঁতোয় উড়ে গেলেন তিনি। শূন্যে বার দুই সামারসল্ট খেয়ে শেষমেশ সওয়ার হলেন সেই কালুরই পিঠে! দর্শকমণ্ডলীর তুমুল হর্ষধ্বনির মধ্যে জয়পতাকাবাবুকে পিঠে নিয়ে দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটতে থাকল কালু। শহর পেরিয়ে ঢুকে পড়ল পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে। তারপর? রোমহর্ষক সেই ঘটনা জানতে হলে পড়তেই হবে পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে ।
Reviews
There are no reviews yet.