রামপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়
শব্দ ভালোবাসেন ? পছন্দ করেন শব্দ নিয়ে খেলতে? নতুন শব্দ জানতে? তাহলে, এই বই আপনার। এতে আছে প্রচুর মজাদার শব্দছক, যার সমাধান করতে পারলে আনন্দ অফুরান। আর না-করতে পারলেও শব্দজব্দ হওয়ার আশঙ্কা শূন্য।
₹150.00 ₹120.00
রামপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়
শব্দ ভালোবাসেন ? পছন্দ করেন শব্দ নিয়ে খেলতে? নতুন শব্দ জানতে? তাহলে, এই বই আপনার। এতে আছে প্রচুর মজাদার শব্দছক, যার সমাধান করতে পারলে আনন্দ অফুরান। আর না-করতে পারলেও শব্দজব্দ হওয়ার আশঙ্কা শূন্য।
রামপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়
শব্দ ভালোবাসেন ? পছন্দ করেন শব্দ নিয়ে খেলতে? নতুন শব্দ জানতে? তাহলে, এই বই আপনার। এতে আছে প্রচুর মজাদার শব্দছক, যার সমাধান করতে পারলে আনন্দ অফুরান। আর না-করতে পারলেও শব্দজব্দ হওয়ার আশঙ্কা শূন্য।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
কবির জীবনের দ্বিতীয়ার্ধে তার বহু শ্রেষ্ট রচনা এখানেই প্রথম প্রকাশিত হওয়ার আক্ষরিক অর্থেই এই সংগ্রহ “কষ্টিপাথরে রবীন্দ্রনাথ” হয়ে ওঠার দাবি রাখে.
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
১৮৭২ সালে অবিভক্ত দিনাজপুরের ‘ পলিয়া ‘ জনগোষ্ঠী সম্পর্কে গবেষণাধর্মী আলোচনা। পলিয়া লোককথার আস্বাদ এই প্রথম পাওয়া গেল । |
(সামবেদীয় ও যজুর্বেদীয় পদ্ধতিতে মন্ত্রের অর্থসহ)
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায় কাব্যতীর্থ
জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে, কোথা, কবে? জন্মের মতো মৃত্যুও এক শাশ্বত সত্য। মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী, কিন্তু মৃত্যুতেই শেষ নয় আমাদের জীবন। এর পরেও রয়ে যায় আর এক অভিযাত্রা। পরমব্রহ্মের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে আমাদের উত্তরজীবন। মৃত ব্যক্তির পার্থিব জীবনকে সম্মান জানিয়ে তাঁর অপার্থিব উত্তরজীবন যাতে দ্রুত স্বর্গগামী হয়, সেই উদ্দেশ্যে অনাদিঅতীতকাল থেকে সকল ধর্মে পারলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে আসছে। হিন্দুধর্মমতে এই ক্রিয়ার নাম ‘শ্রাদ্ধ’_শ্রদ্ধার সঙ্গে কৃত প্রিয়জনতর্পণ। সামবেদীয় ও যজুর্বেদীয়_উভয় পদ্ধতিতেই সেই বৈদিক যুগ থেকে হিন্দুরা শ্রদ্ধানুষ্ঠান পালন করে আসছেন। এই উত্তরাধুনিক একবিংশ শতকেও তার অন্যথা হয়নি। সমস্যা অন্যত্র। সংস্কৃত ভাষাচর্চার ক্রমাবনতি আমাদের শাস্ত্রবিষয়ে অজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ করে তুলেছে। ফলে, অনর্থজ্ঞ পুরোহিতরা যখন তর্পণকার্যে প্রবৃত্ত হন, শ্রাদ্ধ অসম্পূর্ণ থাকে। এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য : সংস্কৃত মন্ত্রে রচিত, বিধিবদ্ধ শ্রাদ্ধপদ্ধতিকে সকলের কাছে অর্থময় করে তোলা। এই গ্রন্থ অনুসরণ করে অর্থবোধসহ মন্ত্রোচ্চারণ করলে পুরোহিতরা তর্পণকার্য সুসম্পন্ন করবেন এবং উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ হৃদয়ঙ্গম করে পারলৌকিক ক্রিয়ারত ব্যক্তিরাও শ্রাদ্ধের মর্ম অনুভব করবেন। গ্রন্থের শেষে সংযোজিত ভারতসাবিত্রী-র পাঠ সমগ্র মহাভারতপীঠের পুণ্যপ্রদান করবে।
গণিতের অপরিহার্যতা ও সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে , আর গণিত ইতিহাসে ছড়িয়ে থাকা মহান গণিতজ্ঞদের কীর্তিকাহিনী ও রচনা আমাদের আবিষ্ট করে। এই প্রক্ষাপটে বইটি লেখা। এই বইটির মাধ্যমে আমাদের পরিচয় হয়ে যায় প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের কিছু মহান গণিতবিদদের অবিস্মরণীয় জীবন ও কর্মের সঙ্গে । |
Reviews
There are no reviews yet.