অধিকাংশ ইনশিয়োরেন্স এজেন্ট আজীবন এজেন্টই থেকে যান, তাঁরা আর মানুষের বিমাবন্ধু হয়ে উঠতে পারেন না। কীভাবে কোনো মানুষকে সঠিকভাবে উদ্দীপ্ত ও সচেতন করে তাঁর ‘ইনশিয়োর্ড’ হওয়া ‘এনশিয়োর’ করা যায়, কীভাবে আদর্শ বিমাবন্ধু হয়ে ওঠা যায়- সেই পথই ধাপে ধাপে দেখাবে প্রত্যেক লাইফ ইনশিয়োরেন্স এজেন্ট-এর অবশ্যপাঠ্য এই বই।
₹150.00
বিমা-এজেন্ট থেকে বিমাবন্ধু / BIMA-AGENT THEKE BIMABANDHU
অধিকাংশ ইনশিয়োরেন্স এজেন্ট আজীবন এজেন্টই থেকে যান, তাঁরা আর মানুষের বিমাবন্ধু হয়ে উঠতে পারেন না। কীভাবে কোনো মানুষকে সঠিকভাবে উদ্দীপ্ত ও সচেতন করে তাঁর ‘ইনশিয়োর্ড’ হওয়া ‘এনশিয়োর’ করা যায়, কীভাবে আদর্শ বিমাবন্ধু হয়ে ওঠা যায়- সেই পথই ধাপে ধাপে দেখাবে প্রত্যেক লাইফ ইনশিয়োরেন্স এজেন্ট-এর অবশ্যপাঠ্য এই বই।
Weight | 0.306 oz |
---|---|
Dimensions | 22.2 × 14.2 × 1.2 in |
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Related products
TARGET PRIMARY / UPPER PRIMERY TET PRACTICE SET
₹280.00ACCORDING TO LATEST SYLLABUS OF WBTET, TRIPURA TET & CTET. PEDAGOGY OF LANGUAGE DEVELOPMENT, COMPREHENSION WITH GRAMMER, PREVIOUS YEAR SOLVED PAPERS.
পঁচিশটি দমফাটা হাসির গল্প / 25TEE DAMFATA HANSI – সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
মানুষ হাসতে ভালোবাসে। সেই যে কথায় বলে—আট থেকে আশি, দুঃখ ভুলে হাসি। তাই গোটা পৃথিবী জুড়ে দীর্ঘকাল ধরে লেখা হয়ে আসছে হাসির গল্প, উপন্যাস, ছড়া, কবিতা। শুধু সাহিত্যই নয়, হাসির সিনেমাও কম তৈরি হয়নি। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ছিন্নপত্রাবলী’-তে ৪৭ নম্বর পত্রে লিখেছেন, হাস্যরস প্রাচীনকালের ব্রহ্মাস্ত্রের মতো, যে ওর প্রয়োগ জানে সে ওকে নিয়ে একেবারে কুরুক্ষেত্র বাঁধিয়ে দিতে পারে—আর যে হতভাগ্য ছুড়তে জানে না অথচ নাড়তে যায়, তার বেলায় বিমুখ ব্রহ্মাস্ত্র আসি অস্ত্রীরেই বধে, হাস্যরস তাকেই হাস্যজনক করে তোলে। হাসির আবার রকমফেরও তো কম নেই—মিচকে হাসি, খিকখিক হাসি, হা হা হাসি, হো হো হাসি—আরও কত! আমরা দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার টানাপোড়েনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছি। তাই আমরা পাঠকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে আয়োজন করেছি পঁচিশটি হাসির গল্পের এই সংকলন। শিবরাম চক্রবর্তী, হিমানীশ গোস্বামী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বা তারাপদ রায়ের হাসির গল্পের সঙ্গে গ্রথিত করেছি একালের নবীন কথাকারদেরও হাসির গল্প।
মুকুট / MUKUT
₹80.00প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
Reviews
There are no reviews yet.