বাংলার জমিদার বা রাজপরিবারের সামন্ত্রতান্ত্রিক ভোগবাদী জীবনযাপনের যে তথাকথিত আভিজাত্যের প্রচলিত ইতিহাসের সঙ্গে আমাদের আপাত পরিচয় ।
₹550.00 ₹440.00
Uttarparar Jamidarbarir Andarmahal
বাংলার জমিদার বা রাজপরিবারের সামন্ত্রতান্ত্রিক ভোগবাদী জীবনযাপনের যে তথাকথিত আভিজাত্যের প্রচলিত ইতিহাসের সঙ্গে আমাদের আপাত পরিচয় ।
Meet The Author
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Related products
সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের সন্ধানে / Sirajer Putra O Bangsodharder Sandhane
₹250.00অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
Nayika Gayika Sambad
শতবর্ষ অতিক্রান্ত সর্বভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে মহান গায়িকা ও তারকা নায়িকাদের জীবনের অজানা কাহিনি এই প্রথম উন্মোচিত হল বিশিষ্ট চিত্রসাংবাদিকের সংবেদী কলমে । শতাধিক দুর্লভ আলোকচিত্র সংবলিত এই বই জাতীয় চলচ্চিত্র – ইতিহাসে এক জরুরি ডকুমেন্টেশন ।
বাংলার ঐতিহ্য কলকাতার অহংকার / BANGLAR OITIJYA KOLKATAR AHANKAR
পল্লব মিত্র
কলকাতা একদিন কল্লোলিনী তিলোত্তমা হবে। কবি জীবনানন্দ দাশের একথা অক্ষরে সত্য হয়ে উঠেছে আজ। তিন শতাব্দী পেরোনো কলকাতার মুখে পড়েছে অহংকারের আলো। এ অহংকার ঐতিহ্যের। ঐতিহ্যশালী কলকাতার যত্রতত্র ছড়িয়ে আছে কত না মহার্ঘ্য সম্পদ। কত ঐতিহাসিক স্থান। এই গ্রন্থের পাতায় পাতায় তারই তত্ত্ব ও তথ্য সমৃদ্ধ উল্লেখ। মহাকরণ, শহিদ মিনার, হাওড়া ব্রিজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ি, স্বামিজির বাসভবন, এশিয়াটিক সোসাইটি, চিড়িয়াখানা প্রভৃতি স্মৃতিবিজড়িত স্নানগুলির পুরাতাত্ত্বিক মূল্য নির্ধারিত হয়েছে লেখক গবেষক পল্লব মিত্রের সৃজনশীল প্রয়াসে।
SANNYASIN-PATRIOT AND MARXIST-REVOLUTIONARY-
POLES APART IDEOLOGICALLY , YET IDENTICAL IN THE MISSION TO ELIMINATE POVERTY , IGNORANCE, SOCIAL AND ECONOMIC OPPRESSION OF THE DEGRADED COUNTRYMEN,
রক্তে রাঙা জলিয়ানওয়ালাবাগ / RAKTE RANGA JALIYAVOYALABAG
পুরঞ্জন চক্রবর্তী
১৩ এপ্রিল ১৯১৯ সালে অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগে অহিংস এক সমাবেশের ওপর চলল গুলি। ১৬৫০ রাউন্ড। প্রাণ গেল হাজারেরও বেশি নরনারীর। নারকীয় এই গণহত্যা ভারতে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাস সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়। জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের আনুপূর্বিক ইতিহাস এবং তার ফলশ্রুতি এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কথোপকথনের মাধ্যমে।
Reviews
There are no reviews yet.