শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
₹200.00 ₹160.00
শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
Out of stock
শৈলেন ঘোষ
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
THIS IS BIOGRAPHICAL STORY BOOKS
হাস্যউদ্দীপক অজস্র কৌতুককণা বা জোক্ সের এই সংকলন হাতে পেলে ছোটোরা তো বটেই বড়োরাও পারেন হাসতে।
জল ও স্থলের সন্ধিরেখায় দামাল দুর্যোগে দাপিয়ে বেড়ায় যে সমুদ্রদানব, তারই নাম সুনামি। সুনামির সৃষ্টি, বৈশিষ্ট্য এবং তার ধ্বংসলীলা_ বোধের সীমানায় নিয়ে আসা জরুরি হয়ে পড়েছে এ মুহূর্তে। কিন্তু কেন? বিবিধ কারণের মধ্যে বিপর্যয় মোকাবিলা (Disaster Management)-র বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বাংলায় এই প্রথম বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলোচিত হল সুনামি।
(সামবেদীয় ও যজুর্বেদীয় পদ্ধতিতে মন্ত্রের অর্থসহ)
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায় কাব্যতীর্থ
জন্মিলে মরিতে হবে অমর কে, কোথা, কবে? জন্মের মতো মৃত্যুও এক শাশ্বত সত্য। মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী, কিন্তু মৃত্যুতেই শেষ নয় আমাদের জীবন। এর পরেও রয়ে যায় আর এক অভিযাত্রা। পরমব্রহ্মের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে আমাদের উত্তরজীবন। মৃত ব্যক্তির পার্থিব জীবনকে সম্মান জানিয়ে তাঁর অপার্থিব উত্তরজীবন যাতে দ্রুত স্বর্গগামী হয়, সেই উদ্দেশ্যে অনাদিঅতীতকাল থেকে সকল ধর্মে পারলৌকিক ক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে আসছে। হিন্দুধর্মমতে এই ক্রিয়ার নাম ‘শ্রাদ্ধ’_শ্রদ্ধার সঙ্গে কৃত প্রিয়জনতর্পণ। সামবেদীয় ও যজুর্বেদীয়_উভয় পদ্ধতিতেই সেই বৈদিক যুগ থেকে হিন্দুরা শ্রদ্ধানুষ্ঠান পালন করে আসছেন। এই উত্তরাধুনিক একবিংশ শতকেও তার অন্যথা হয়নি। সমস্যা অন্যত্র। সংস্কৃত ভাষাচর্চার ক্রমাবনতি আমাদের শাস্ত্রবিষয়ে অজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ করে তুলেছে। ফলে, অনর্থজ্ঞ পুরোহিতরা যখন তর্পণকার্যে প্রবৃত্ত হন, শ্রাদ্ধ অসম্পূর্ণ থাকে। এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য : সংস্কৃত মন্ত্রে রচিত, বিধিবদ্ধ শ্রাদ্ধপদ্ধতিকে সকলের কাছে অর্থময় করে তোলা। এই গ্রন্থ অনুসরণ করে অর্থবোধসহ মন্ত্রোচ্চারণ করলে পুরোহিতরা তর্পণকার্য সুসম্পন্ন করবেন এবং উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ হৃদয়ঙ্গম করে পারলৌকিক ক্রিয়ারত ব্যক্তিরাও শ্রাদ্ধের মর্ম অনুভব করবেন। গ্রন্থের শেষে সংযোজিত ভারতসাবিত্রী-র পাঠ সমগ্র মহাভারতপীঠের পুণ্যপ্রদান করবে।
কবিরাজ শ্রীনীলমাধব সেনগুপ্ত সম্পাদনা অমিত ভট্টাচার্য
শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে অনুশাসনকে মান্যতা দিতেই হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসৃত না হলে একটি প্রাণ অকালে ঝরে যায়। পারিবারিক জীবন বিঘ্নিত হয়। ‘ধরো তক্তা মারো পেরেক’ সহবাসবিধি নয়। সন্তানোৎপত্তিতে অনন্যচিত্ত সহবাস, কামোদ্দীপক অনুলেপনাদির ব্যবহার গুরুত্ব পেয়েছে। মায়েদের স্বাস্থ্যসচেতন করতে যে সংলাপের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে তা প্রশংসনীয়। অতীতে কোথায় ছিলাম জানতে পারল বর্তমানের অগ্রগামিতার মূল্যায়ন হয়। ঠানদিদি শরীর সম্বন্ধে মানুষকে আরও বেশি জাগ্রত করেছেন। কবিরাজ শ্রীনীলমাধব সেনগুপ্ত প্রণীত সরল গৃহচিকিৎসার এই দুর্লভ বইটিকে বিস্মৃতির অতল থেকে উদ্ধার করেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক তথা আয়ুর্বেদ গবেষক অমিত ভট্টাচার্য।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
Reviews
There are no reviews yet.