অধ্যাপক প্রভাসচন্দ্র ধর
ধনঞ্জয়দাস কাঠিয়াবাবাজির যোগ্য শিষ্য ড. বৃন্দাবনবিহারীদাস কাঠিয়াবাবা দ্বৈতাদ্বৈত দর্শনের এক বিরল কথাপুরুষ। এই গ্রন্থ তাঁর দিব্য জন্মকর্মের ধারাবাহিক বিবরণ।
অধ্যাপক প্রভাসচন্দ্র ধর
ধনঞ্জয়দাস কাঠিয়াবাবাজির যোগ্য শিষ্য ড. বৃন্দাবনবিহারীদাস কাঠিয়াবাবা দ্বৈতাদ্বৈত দর্শনের এক বিরল কথাপুরুষ। এই গ্রন্থ তাঁর দিব্য জন্মকর্মের ধারাবাহিক বিবরণ।
অধ্যাপক প্রভাসচন্দ্র ধর
ধনঞ্জয়দাস কাঠিয়াবাবাজির যোগ্য শিষ্য ড. বৃন্দাবনবিহারীদাস কাঠিয়াবাবা দ্বৈতাদ্বৈত দর্শনের এক বিরল কথাপুরুষ। এই গ্রন্থ তাঁর দিব্য জন্মকর্মের ধারাবাহিক বিবরণ।
নীলিমা সান্যাল
যুগযুগান্ত ধরে মানুষের আত্মজ্ঞানলাভের কল্পতরু হিসেবে গৃহীত যে গণসাহিত্য, তা-ই গীতা।
এখানে নিবন্ধাকারে কেবল অভ্যুদয়ের বাণী। গ্রন্থে বর্ণিত সকলেই অরুণরথে রথী। অন্তরদেবতার আহবানে বহুজনহিতায় বহুজনসুখায় ওঁদের পথচলা। অধ্যবসায়ী পাঠক অন্তরের নিভৃতকক্ষে যদি তাঁদের হৈম – আসন পেতে রাখেন তবে নন্দনকানন থেকে সংগৃহীত পুষ্পের সুরভিতে চারপাশ আনন্দধারায় মেতে উঠবে ।
এখানে শ্রীমা সারদার অমূল্য উপদেশ ও বাণী এবং শ্রীমায়ের সান্নিধ্যে যাঁরা এসেছিলেন তাঁদের কয়েকজনের শ্রদ্ধাঞ্জলিও সংযোজিত হয়েছে । |
সুরেশচন্দ্র দত্ত
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেবের উপদেশ আমাদের ভাগ্যবিড়ম্বিত, দুঃখময় জীবনে এক পরম সহায়। জীবৎকালেই তাঁর অমৃতবাণী শ্রোতাদের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছিল। তাতে একদিকে যেমন পরমহংসগতপ্রাণ ভক্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল, অন্যদিকে তাঁর উপদেশ আদৌ অবিকৃত থাকছে কি না, তা নিয়েও আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। জীবৎকালেই তাই রামকৃষ্ণবাণীর সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। এ ক্ষেত্রে অগ্রণী ছিলেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে একজন যদি হন মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত (শ্রীম), অপরজন অবশ্যই সুরেশচন্দ্র দত্ত। বস্তুত, শ্রীম-এর রামকৃষ্ণকথামৃত প্রকাশিত হওয়ার আগেই পরমহংসদেবের জীবৎকালে ১৮৮৪ সালে সুরেশচন্দ্র দত্ত সংকলিত বইটির প্রথম ভাগ প্রকাশিত হয়েছিল। তারপর থেকে আজ অবধি বইটির সংস্করণ সংখ্যা ২৩-এরও বেশি। এতে একদিকে যেমন বইটির বহুল জনপ্রিয়তা ধরা পড়ে, অন্যদিকে পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত সংস্করণগুলিতে ঠাকুরের আরও অনেক অগ্রন্থিত উপদেশ যে সংকলিত হতে পেরেছিল, তাও বোঝা যায়। বর্তমান সংস্করণে শ্রীরামকৃষ্ণের ৯৫০টি উপদেশ সংকলিত হয়েছে। গ্রন্থের প্রথম পর্বে ‘শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলা’র পরমহংসদেবের জীবন ও কর্মের অতি সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন বইটি অমুদ্রিত অবস্থায় পাঠকের নজরের আড়ালে ছিল। ঐতিহাসিক এই পারুল সংস্করণে গ্রন্থটির তাৎপর্যময় পুনরুদ্ধার ও পুনঃপ্রকাশ রামকৃষ্ণচর্চার ক্ষেত্রটিকে আরও প্রসারিত করবে।
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায়
দুর্গাপূজা নিঃসন্দেহে বাঙালির জাতীয় উৎসব। ধর্মীয় অনুষঙ্গের সীমাবদ্ধতা পার করে এই পূজা বৃহত্তর বঙ্গভূমির মিলনোৎসব। অথচ অধিকাংশ পূজকের কাছেই এই পূজার মন্ত্রের অর্থ অবিদিত। সংস্কৃত শিক্ষার সার্বিক অবনমন ও ক্রমাবলুপ্তিই হয়তো এর কারণ। এই অমার্জনীয় ত্রুটি পূজাকে অসম্পূর্ণ ও অসার্থক করে তোলে, যেহেতু অর্থবোধহীন মন্ত্রোচ্চারণ প্রলাপেরই শামিল। কালিকাপুরাণোক্ত দূর্গাপূজা পদ্ধতি এই প্রথম বঙ্গানুবাদসহ প্রকাশিত হল। মহামহোপাধ্যায় শ্যামাচরণ কবিরত্ন বিদ্যাবারিধি মহাশয়ের প্রদর্শিত পথে এই অনুপাদ ধর্মপ্রাণ পাঠক, নিষ্ঠাবান পূজক এবং ধর্মশাস্ত্রের অনুসন্ধিৎসু গবেষক_সকলের কাছেই এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে।
Reviews
There are no reviews yet.