• 0 Items - 0.00
    • No products in the cart.
Sale

56.00

মহাজীবনের গল্প

দেবাশিস বসু

গভীর স্বদেশানুরাগ, অন্তহীন দানশীলতা আর স্বাজাত‌্যবোধ এঁদের একজনকে করেছিল ‘দেশবন্ধু’। ইংরেজ সৈন‌্যের চালানো গুলি আর একজন নিয়েছিলেন বুক পেতে_মেদিনীপুরের অগ্নিকন‌্যা তিনি। প্রথমে বিপ্লবী, পরে ঋষিরূপে ভারতাত্মার বাণীমূর্তি হয়ে উঠলেন আর একজন। প্রথমে ছুরি হাতে বাঘ, পরে মাউজার পিস্তল হাতে ব্রিটিশের মোকাবিলা করল এক অকুতোভয় বাঙালি যুবক। শিবাজির মতো পোশাক বদলে বদলে পরাক্রান্ত ইংরেজরাজের প্রতিস্পর্ধী এক রণবাহিনী গড়ে তুললেন জনৈক ‘লীলাবতী’। বন্দে মাতরম্ মন্ত্র উচ্চারণ করে ফাঁসির দড়ি গলায় পরে নিল আঠেরো বছরের এক অদম‌্য কিশোর। সুদূর চট্টগ্রামে ব্রিটিশ সেনার অস্ত্রাগার লুঠ করে স্বাধীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করলেন এক শিক্ষক। পটাশিয়াম সায়নাইড খেয়ে আত্মোৎসর্গ করল তাঁর আদর্শে অনু্প্রাণিত এক ছাত্রী। জার্মানি থেকে জাপান-মালয়েশিয়া-ব্রহ্মদেশ হয়ে আর একজন যাত্রা করলেন পশ্চিমে। লক্ষ‌্য দিল্লি। জয় হিন্দ্ ধ্বনিতে প্রথম মুখরিত হল ভারতের আকাশ-বাতাস। রাইটার্স বিল্ডিং-এর অলিন্দে বন্দুকের লড়াইয়ে ব্রিটিশ সিংহের ঘুম কেড়ে নিল তিন যুবক। কার্জনের বঙ্গভঙ্গ আইনের বিরুদ্ধে বাঙালিকে ঐক‌্যবদ্ধ করতে নিরলস প্রচেষ্টা এক সম্পাদক। আর স্বাধীনতার স্বপ্ন চোখে নিয়ে টানা তেষট্টি দিন অনশনের পর প্রাণবিসর্জন দিলেন আর এক বাঙালি যুবক। দু-মলাটের মধ‌্যে ধরা রইল এরকম বারোটি জীবন, যা মানবজীবনের সমস্ত সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে হয়ে উঠেছে মহাজীবন। বাংলার বিপ্লবীদের অগ্নিবর্ষী সেই দিনগুলির গল্প-কথায় আমরা খুঁজতে চেয়েছি স্বাধীনতার মানে।

Out of stock

9789381140758

দেবাশিস বসু

গভীর স্বদেশানুরাগ, অন্তহীন দানশীলতা আর স্বাজাত‌্যবোধ এঁদের একজনকে করেছিল ‘দেশবন্ধু’। ইংরেজ সৈন‌্যের চালানো গুলি আর একজন নিয়েছিলেন বুক পেতে_মেদিনীপুরের অগ্নিকন‌্যা তিনি। প্রথমে বিপ্লবী, পরে ঋষিরূপে ভারতাত্মার বাণীমূর্তি হয়ে উঠলেন আর একজন। প্রথমে ছুরি হাতে বাঘ, পরে মাউজার পিস্তল হাতে ব্রিটিশের মোকাবিলা করল এক অকুতোভয় বাঙালি যুবক। শিবাজির মতো পোশাক বদলে বদলে পরাক্রান্ত ইংরেজরাজের প্রতিস্পর্ধী এক রণবাহিনী গড়ে তুললেন জনৈক ‘লীলাবতী’। বন্দে মাতরম্ মন্ত্র উচ্চারণ করে ফাঁসির দড়ি গলায় পরে নিল আঠেরো বছরের এক অদম‌্য কিশোর। সুদূর চট্টগ্রামে ব্রিটিশ সেনার অস্ত্রাগার লুঠ করে স্বাধীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করলেন এক শিক্ষক। পটাশিয়াম সায়নাইড খেয়ে আত্মোৎসর্গ করল তাঁর আদর্শে অনু্প্রাণিত এক ছাত্রী। জার্মানি থেকে জাপান-মালয়েশিয়া-ব্রহ্মদেশ হয়ে আর একজন যাত্রা করলেন পশ্চিমে। লক্ষ‌্য দিল্লি। জয় হিন্দ্ ধ্বনিতে প্রথম মুখরিত হল ভারতের আকাশ-বাতাস। রাইটার্স বিল্ডিং-এর অলিন্দে বন্দুকের লড়াইয়ে ব্রিটিশ সিংহের ঘুম কেড়ে নিল তিন যুবক। কার্জনের বঙ্গভঙ্গ আইনের বিরুদ্ধে বাঙালিকে ঐক‌্যবদ্ধ করতে নিরলস প্রচেষ্টা এক সম্পাদক। আর স্বাধীনতার স্বপ্ন চোখে নিয়ে টানা তেষট্টি দিন অনশনের পর প্রাণবিসর্জন দিলেন আর এক বাঙালি যুবক। দু-মলাটের মধ‌্যে ধরা রইল এরকম বারোটি জীবন, যা মানবজীবনের সমস্ত সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে হয়ে উঠেছে মহাজীবন। বাংলার বিপ্লবীদের অগ্নিবর্ষী সেই দিনগুলির গল্প-কথায় আমরা খুঁজতে চেয়েছি স্বাধীনতার মানে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মহাজীবনের গল্প”

Your email address will not be published. Required fields are marked *