সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
Subtotal : ₹4,423.00
₹150.00 ₹120.00
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
আঁতোয়ান দ্য স্যান্তেক্সুপেরি
কাহিনিকার বৈমানিক। তাঁর বিমান ভেঙে পড়েছে সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গে না-আছে মিস্ত্রি, না-আছে যাত্রী। তিনি একা! সঙ্গে যা জল তাতে বড়ো জোর এক হপ্তা কাটবে। কী করা? দৈবাৎ দেখা হয়ে গেল ছোট্ট রাজকুমারের সঙ্গে। যে এসেছে সুদূরের এক গ্রহ থেকে। ছোট্ট একটা গ্রহ, একটা বাড়ির চেয়ে বড়ো কিছু না। শুরু হল বৈমানিক ও রাজকুমারের বন্ধুত্ব। একটু-একটু করে কত কিছুই যে জানা হয়ে গেল বৈমানিকের। একটু-একটু করে গড়ে উঠল আধুনিক যুগের এক সেরা রূপকথা। অপরূপ রূপকথা। ছোটোদের জন্য লেখা, কিন্তু বড়োরা পড়েও মুগ্ধ হবে। পড়ে কী যে আনন্দ! আর চোখের কোণ চিকচিক করে। ছোট্ট রাজকুমার লেখার পরই বৈমানিক-লেখক তাঁর বিমান নিয়ে হারিয়ে যান! রূপকথার নায়কের মতো লেখক রূপকথায় প্রবেশ করেন।
শিশির মজুমদার
হাতিরা কি কখনো কলকাতায় এসেছিল? আর বাঘেরা? ওরেব্বাবা! যদি এসে থাকে, তাহলে সে-তো একেবারে হুলুস্থুল কাণ্ড! কেলেঙ্কারিও বলা যেতে পারে। আচ্ছা, তাহলে মানুষেরা তখন কী করছিল? তারা কি মজা দেখছিল? নাকি প্রাণ নিয়ে পালানোর জন্য দিয়েছিল চোঁ-চাঁ দৌড়? জানতে গেলে পড়তে হবে খুব ছোটোদের জন্য লেখা মন ভালো করে দেওয়া এই গল্পের বইটি।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
শুধু বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক রূপে নন, শিশুসাহিত্যিক হিসেবেও বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব অসামান্য। তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি পথের পাঁচালী-কে হয়তো আমরা শিশুসাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত করতে পারব না, কিন্তু অপু নামক চরিত্রটির শৈশব থেকে কৈশোরে উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্য দিয়ে উন্মোচিত হয় চিরনবীনের যে মানসজগৎ, বাংলা তথা আন্তর্জাতিক সাহিত্যে তার তুলনা মেলে কি? পথের পাঁচালী এবং তার শিশুপাঠ্য সংস্করণ আম আঁটির ভেঁপু-কে সরিয়ে রেখে এই গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে লেখকের পাঁচটি উপন্যাস এবং দশটি ছোটোগল্প। প্রথম উপন্যাস চাঁদের পাহাড়-এ অজপাড়াগাঁয়ের ছেলে শংকর পূর্ব আফ্রিকায় পাড়ি দিয়ে জড়িয়ে পড়ে একের পর এক দুঃসাহসিক অ্যাডভেঞ্চারে। দ্বিতীয় উপন্যাস মরণের ডঙ্কা বাজে-তে দুই বন্ধু সুরেশ ও বিমলের জীবন বারে বারে বিপন্ন হয় দ্বিতীয় বিশ্বযু্দ্ধকালীন চিন-জাপান সংঘর্ষের সুত্র ধরে। তৃতীয় উপন্যাস মিসমিদের কবচ-এ শ্যামপুর গ্রামের গাঙ্গুলী মশায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্তে নামে সুশীল। চতুর্থ উপন্যাস হীরামানিক জ্বলে-তে দুঃসাহসী যুবক সুশীল ও তার ভাই সনৎ গুপ্তধেনর সন্ধানে পশ্চিম দেশের এক নাবিক জামাতুল্লার সঙ্গে পৌঁছোয় সুলু সি-তে বনজঙ্গলময় এক দ্বীপে। পঞ্চম উপন্যাস সুন্দরবনে সাত বৎসর-এ বিভূতিভূষণ অ্যাডেভঞ্চারের গল্প বলার পাশাপাশি ফুটিয়ে তুলেছেন প্রকৃতির অনুপম রূপলাবণ্য।
রাজেশ বসু
বাংলার সাহিত্যে কিশোরপাঠ্য মৌলিক কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি যখন ডোডোপাখির মতোই বিলুপ্তির পথে, তখনই রাজেশ বসু লিখে ফেললেন মহাকাশের মৃত্যুদূত। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি রোমহর্ষক সায়েন্স ফিকশন এখানে মলাটবন্দি একসঙ্গে। প্রথম উপন্যাস মহাকাশের মৃত্যুদূত-এ কাহিনির চরিত্ররা পৌঁছে যায় ২২৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরের লাল গ্রহটিতে। ফিরতি পথে মহাকাশযানে হানা দেয় এক মারণ বীজাণু। কী হয় তারপর? অভিযাত্রীরা কি পারল পৃথিবীতে ফিরে আসতে? বন্ধু শিরিনের ডাকে বিজ্ঞানী ভাস্কর এসে পৌঁছোন কায়রো শহরে। ধনকুবের বেঞ্জামিন হেস্কেলের কাছে একটি আশ্চর্য পুথি দেখার পর থেকেই একের পর এক রহস্যময় ঘটনা ঘটতে শুরু করে। মমি কি কখনও জীবন্ত হতে পারে? জানতে গেলে পড়তে হবে মমি রহস্য। শেষ উপন্যাস ইন্যুয়িতের দেশে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এ বিপন্ন পঁচাত্তর বছর পরের পৃথিবীর কাহিনি। এমনই এক ক্রান্তিকালে বিজ্ঞানী জেঠুর সঙ্গী হয়ে বৃতি পাড়ি দেয় উত্তর মেরু। কী হয় তারপর?
Reviews
There are no reviews yet.