জগতের নাথ বা পিতা যিনি, তিনিই প্রভু জগন্নাথ। তিনি আদি। তিনি অনন্ত। অন্যান্য ঠাকুরের মতো তাঁর বিসর্জন নেই। শুধু আছে এক কলেবর থেকে অন্য কলেবর ধারণ। যে-বছর আষাঢ় মাস মলমাস হিসেবে নির্ধারিত হয়, সে মাসেই প্রভু তাঁর পুরোনো শরীর ত্যাগ করে নতুন দেহে প্রবেশ করেন। নতুন এই কলেবর প্রস্তুত হয় শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্ম চিহ্নবিশিষ্ট দারুবৃক্ষ দিয়ে।
₹125.00
নবকলেবরে প্রভু জগন্নাথ / NABAKALEBORE PRABHU JAGANNATH
জগতের নাথ বা পিতা যিনি, তিনিই প্রভু জগন্নাথ। তিনি আদি। তিনি অনন্ত। অন্যান্য ঠাকুরের মতো তাঁর বিসর্জন নেই। শুধু আছে এক কলেবর থেকে অন্য কলেবর ধারণ। যে-বছর আষাঢ় মাস মলমাস হিসেবে নির্ধারিত হয়, সে মাসেই প্রভু তাঁর পুরোনো শরীর ত্যাগ করে নতুন দেহে প্রবেশ করেন। নতুন এই কলেবর প্রস্তুত হয় শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্ম চিহ্নবিশিষ্ট দারুবৃক্ষ দিয়ে।
Related products
সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের সন্ধানে / Sirajer Putra O Bangsodharder Sandhane
₹250.00অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
SATYARTHI MALALA
অন্ধকারের বিপ্রতীপে আলোর পথযাত্রী এ উপমহাদেশের যে দুই লড়াকু সৈনিক , সেই কৈলাশ সত্যার্থী ও মালালা ইউসুফজাই – এর অকুতোভয় জীবনকথা এই প্রথম একসঙ্গে । ২০১৪ – এর অক্টোবরে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন কৈলাশ সত্যার্থী ও মালালা ইউসুফজাই । |
আর্ট ও বাংলার রেনেসাঁস / Art O Banglar Renaissance
অন্নদাশঙ্কর রায়
২১টি পরস্পর-সম্বন্ধিত নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধে ‘আর্ট’ ও ৩টি দীর্ঘ প্রবন্ধে ‘বাংলার রেনসাঁস’ নিয়ে আলোচনা করেছেন অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর এই গ্রন্থে। দেওয়া ও পাওয়ার ছল বা উপলক্ষ্য বা মাধ্যমের নামই যে আর্ট, সে-কথা তিনি যেমন নিঃসংকোচে বলেছেন, তেমনই নির্দ্বিধায় ঘোষণা করেছেন, বাংলার রেনেসাঁস এখনও অসমাপ্ত। রবীন্দ্রনাথের অন্তর্ধানে তা নিঃশেষিত হয়নি।
উজ্জ্বয়ন্ত ত্রিপুরা / Ujjayanta Tripura
বিজয়কুমার দেববর্মণ
সুপ্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অধিকারী ত্রিপুরা রাজ্যের প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ, অনুপম স্থাপত্যকীর্তি, লোকায়ত ও বহিরাগত ধর্ম-শিল্প-সংস্কৃতিকে বিশেষ অনুসন্ধানী চোখ দিয়ে দেখেছেন এই বিশিষ্ট পুরাতত্ত্ববিদ।
উজ্জয়ন্ত রাজপ্রাসাদ, পীঠদেবী ত্রিপুরাসুন্দরী, চতুর্দশ দেবতার বন্দনার পাশাপাশি আলোচিত হয়েছে ত্রিপুরার আদিবাসী সমাজের দেবদেবী-পূজাপার্বণ, মিলনোৎসব, বিবাহরীতি, বসন-ভূষণ প্রভৃতি প্রসঙ্গ। বৃহত্তর ভারতের সঙ্গে ত্রিপুরা রাজ্য যে অভিন্ন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বন্ধনে আবদ্ধ, তা-ই পরিস্ফুট হয়েছে এই গ্রন্থে।