‘বিদ্যাসাগর বক্তিৃতামালা’ – র এই মূল্যবান সংকলনটি একজন সংবেদনশীল বিদগ্ধ শিক্ষকের মহান অবদান ।
SRI RAMAKRISHNER ATMAKATHA
₹200.00শ্রীম প্রণীত ‘ রামকৃষ্ণ কথামৃত ‘ মন্থন করে, এই বই সেই সাগর – সেঁচা – মুক্তা ।
₹150.00 ₹120.00
‘বিদ্যাসাগর বক্তিৃতামালা’ – র এই মূল্যবান সংকলনটি একজন সংবেদনশীল বিদগ্ধ শিক্ষকের মহান অবদান ।
শ্রীম প্রণীত ‘ রামকৃষ্ণ কথামৃত ‘ মন্থন করে, এই বই সেই সাগর – সেঁচা – মুক্তা ।
‘বিদ্যাসাগর বক্তিৃতামালা’ – র এই মূল্যবান সংকলনটি একজন সংবেদনশীল বিদগ্ধ শিক্ষকের মহান অবদান ।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
ড. সুনীতা বন্দ্যোপাধ্যয়
বাংলার প্রথম মহিলা চিকিৎসক কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় সম্পর্কে বাঙালির অজ্ঞতা সীমাহীন। রবীন্দ্রনাথের সমবয়সী বিদূষী এই নারী চিকিৎসাবিজ্ঞানের সাধনায় যে বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন, তার তুলনা মেলা ভার। বর্তমান গ্রন্থে, প্রামাণ্য তথ্যাদি সহযোগে শুধু কাদম্বিনীর বিশ্বস্ত জীবনীই রচিত হয়নি, অনুসন্ধানী ও বিশ্লেষণী দৃষ্টিতে আলোকিত হয়েছে সমসময়ও। কাদম্বিনীর সাফল্যকে লেখিকা কোনো ব্যক্তিবিশেষের একক, মসৃণ উত্তরণ হিসেবে দেখাননি। তাঁকে স্থাপন করা হয়েছে তৎকালীন বঙ্গসমাজের দ্বন্দ্বগুলির প্রেক্ষাপটে। সেই সুবাদে নারী হিসেবে তাঁর সংগ্রামের চিহ্নগুলি যেমন ভাস্বর হয়ে উঠেছে, তেমনই মূর্ত হয়েছে তাঁর পুরুষ সহযোদ্ধাদের প্রগতিশীল ভূমিকাও। প্রসঙ্গত, তাঁর স্বামী দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা বলা যায়। সে সময়ে মেয়েদের শিক্ষাগ্রহণের বিরুদ্ধে যে-সকল অযৌক্তিক যুক্তি খাড়া করা হত, এই দম্পতি তার বিপ্রতীপে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
সুচিত্রা সেনের জীবন ও ছবি
সবার উপের তো তিনিই। সুচিত্রা সেন। রমা থেকে মিসেস সেন হয়ে ওঠার আটপৌরে মধ্যবিত্ত গল্পে থেমে থাকেনি তাঁর জীবন। জীবদ্দশাতেই তা হয়ে উঠেছে কিংবদন্তীসম। আর তিনি সুচিত্রা সেন হয়তো-বা সবচেয়ে বিখ্যাত বাঙালি নারী বনলতা সেনের মতোই এক অপূর্ব জীবনানন্দ-কবিতা হয়ে বাঙালির শয়নে, স্বপনে, জাগরণে বারে বারে আবির্ভূতা। বিগত শতাব্দীর যে সময়ে রুপোলি পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ, ভিটেমাটি ছেড়ে লাখো লাখো মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসছেন এ বাংলায়। দেশভাগ-উত্তর পিচ্ছিল, হতাশ সে সময়ে প্রেমহীন, স্বপ্নহীন, বাঙালিকে প্রেমে পড়তে, স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছিলেন তিনি। যাঁরা বলেন সুচিত্রা-অভিনীত বেশিরভাগ ছবিই আসলে লিবিডোতাড়িত হীনম্মন্য এক জাতির রোম্যান্টিক এসকেপ, তাঁরা পুরোটা বলেন না। অনেক ক্ষেত্রেই মিলনান্তক সে-সব ছবিতেও কি লেগে থাকে না অস্থির এক সময়ের আঁচড়? নতুন দেশে, নতুন কালে মাথা উঁচু করে বাঁচতে চাওয়া শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত বাঙালি নারীর আত্মপরিচয় খোঁজার লড়াইকে যেভাবে অভিনয়ের মাধ্যমে একের পর এক ছবিতে মূর্ত করে তুলেছিলেন তিনি তার তুলনা ভারতীয় চলচ্চিত্রে কেন, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রেও নেই। ১৯৫৩ থেকে ১৯৭৮_এ এক অলীক সফর! অভিনয়জীবনের এই পঁচিশ বছরে সুচিত্রা শুধু নায়িকা থেকে মহানায়িকাই হয়ে ওঠেননি, তিন দশক ধরে তিনি কার্যত শাসন করে গেছেন বাংলা চলচ্চিত্রকে। ভারতীয় সিনেমায় এই প্রথম কোনো অভিনেত্রী বদলে দিলেন পুরুষ-আধিপত্যবাদী সিনেমাশিল্পের যাবতীয় সমীকরণ। নায়িকা, মহানায়িকা কিংবা ভারতীয় সিনেমার গ্রেটা গার্বো বলে তাঁকে বিশেষিত করতে চাওয়া আমাদের প্রমাদ, ঐতিহাসিক ভ্রান্তি। বাংলা তথা ভারতীয় সিনেমায় আসলে তিনিই নায়ক। তিনি ইন্ডাস্ট্রি!
শতবর্ষ অতিক্রান্ত সর্বভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে মহান গায়িকা ও তারকা নায়িকাদের জীবনের অজানা কাহিনি এই প্রথম উন্মোচিত হল বিশিষ্ট চিত্রসাংবাদিকের সংবেদী কলমে । শতাধিক দুর্লভ আলোকচিত্র সংবলিত এই বই জাতীয় চলচ্চিত্র – ইতিহাসে এক জরুরি ডকুমেন্টেশন ।
সাহিত্য – সম্রাটের জীবন ও সাহিত্য ছাড়াও এতে আলোচিত বহু অজানা প্রসঙ্গ ।
জাতির জনকের সার্ধশতজন্মবর্ষে আমাদের বাপুজী , তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাই নয় , মহাত্মার প্রতি তা আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধার্ঘ্যও। |
Reviews
There are no reviews yet.