দেবব্রত মল্লিক
নৌকার গঠন, হাল, পাটাতন, নাবিক-মাঝিমাল্লা থেকে শুরু করে বাতিঘর, ভাইকিং, ফিনিশীয় ও গ্রিক নৌযান, এমনকী সাহিত্য-সংস্কৃতি-লোকাচারে নৌকার উল্লেখ তো বটেই, নৌকার তত্ত্বতালাশ নিয়ে এমন বই বাংলায় প্রথম।
₹125.00 ₹100.00
দেবব্রত মল্লিক
নৌকার গঠন, হাল, পাটাতন, নাবিক-মাঝিমাল্লা থেকে শুরু করে বাতিঘর, ভাইকিং, ফিনিশীয় ও গ্রিক নৌযান, এমনকী সাহিত্য-সংস্কৃতি-লোকাচারে নৌকার উল্লেখ তো বটেই, নৌকার তত্ত্বতালাশ নিয়ে এমন বই বাংলায় প্রথম।
দেবব্রত মল্লিক
নৌকার গঠন, হাল, পাটাতন, নাবিক-মাঝিমাল্লা থেকে শুরু করে বাতিঘর, ভাইকিং, ফিনিশীয় ও গ্রিক নৌযান, এমনকী সাহিত্য-সংস্কৃতি-লোকাচারে নৌকার উল্লেখ তো বটেই, নৌকার তত্ত্বতালাশ নিয়ে এমন বই বাংলায় প্রথম।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
অগ্নিকুমার আচার্য
সাহিত্যের অঙ্গনে প্রবন্ধ কোনো বর্ষীয়ান বটবৃক্ষ যেন। তার অগণিত শাখা-প্রশাখার মধ্যে জ্ঞানমূলক এহেন বিষয় নেই। যা আশ্রয় পায় না। সাহিত্য, বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, শিল্পকলা, প্রত্নতত্ত্ব, সমাজতত্ত্ব, নৃতত্ত্ব, দর্শন, রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, মহৎ জীবনকথা ইত্যাদি প্রবন্ধের মাধ্যমেই উপস্থিত হয় পাঠকের দরবারে। নানা নিবন্ধ এমনই এক প্রবন্ধগ্রন্থ, যা পাঁচটি পর্বে সংকলিত করেছে বাইশটি অনন্য প্রবন্ধকে। এখানে একদিকে যেমন আমরা পাই লোকসংস্কৃতি, ধর্মসংস্কৃতি ও সাহিত্য বিষয়ক প্রবন্ধ, অন্যদিকে তেমনই রয়েছে মহৎ জীবনকথা ও বিবিধ বিষয়ক নিবন্ধ। এক-একটি পর্বের মধ্যেও কত-না বৈচিত্র! তাই লোকসংস্কৃতি বিভাগে যেমন আমরা পড়ি ব্রাত্যজনের প্রাণের উৎসব চড়ক-গাজনের কথা, তেমনই আমাদের মুগ্ধ করে নামপদকীর্তন বৃত্তান্ত। এ-রকম সব ক-টি পর্বেই আমরা পেয়ে যাই আলোকসামান্য এক-একটি প্রবন্ধ_তা সে নজরুলের হিন্দুসাধনা নিয়েই হোক, কিংবা বহুবিচিত্ররূপিণী দেবী দুর্গা প্রসঙ্গে। অগ্নিকুমার আচার্য লিখিত প্রবন্ধগুলির সহজ-সরল উপস্থাপনভঙ্গি, ক্ষুরধার যুক্তিবিন্যাস, প্রাসঙ্গিক তথ্যের যথাযথ উপস্থাপন এবং সর্বোপরি, ভাষার অনন্য প্রসাদগুণ নানা নিবন্ধকে করে তুলেছে ব্যতিক্রমী তথা বহুমাত্রিক।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
আপনি ওকালতিটা ছাড়ুন। চুপচাপ বসিয়া পড়ুন। মাঠের কোণে আসিয়া একটি কুটির বাঁধুন। তারপরে হবিষ্যান্ন খাইয়া খাগড়ার কলম ধরিয়া তালপাতে ভারতবর্ষের ইতিহাসকথা লিপিবদ্ধ করুন, ত্রিশ কোটি নর-নারীর আশীর্বাদভাজন হইবেন। যাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এ মন্তব্য করেছেন, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। একনিষ্ঠ স্বদেশহিতৈষী ও সত্যনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চার অনুরাগী অক্ষয়কুমার ভারতের জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চায় এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন। সাহিত্যকে বাহন করে পরিক্রমা করেছেন ইতিহাসের পথ। স্বভাবতই ভাষা, রচনানৈপুণ্য ও যুক্তিনিষ্ঠ ইতিহাসচিন্তার ছাপ রয়ে গেছে তাঁর সৃজনশীল রচনার পাতায় পাতায়। শুধু ঐতিহাসিক সাহিত্যিকের ভূমিকাতেই নয়, অক্ষয়কুমার বিদ্বজনের সম্ভ্রম অর্জন করেছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক, শিল্প-সমালোচক, বাগ্মী ও স্বদেশপ্রেমী হিসেবেও। তাঁর সেই বহুমুখী প্রতিভার একত্র সমাবেশ ঘটেছে এ গ্রন্থে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত তাঁর অভিভাষণ ও চিঠিপত্র এই মনীষীর মননের জগতে প্রবেশের সন্ধান পথ। আর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা সেই পথের প্রবেশদ্বার। ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক-সাহিত্যিক-বাগ্মী অক্ষয়কুমারকে জানতে ও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয়লাভ করতে এ গ্রন্থ বাঙালির ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে নবতম সংযোজন।
সম্পাদনা অলোক রায়
মুল্যবান এই জীবনীগ্রন্থটি ১৯১৭ সালে গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। রাজা দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের জীবন কথা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল মানসী ও মর্মবাণী পত্রিকায় (ফাল্গুন ১৩২৩ শ্রাবণ ১৩২৪)। বিশিষ্ট জীবনীকার মন্মথনাথ ঘোষ বিগত যুগের দেশ নায়কদের প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশ্যেই কলম ধরেন। রাজা দক্ষিণারঞ্জনের এই জীবনলেখ্যও তাঁর সেই শ্রমসাধ্য অন্যতম প্রয়াস। জীবন নির্ভর এই গ্রন্থটির মহৎ জীবনকথায় সংলগ্ন হয়ে আছে সেই সময়েরও জীবন্ত ইতিহাস। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ সম্বন্ধে বেশ কিছুদিন ধরে বাঙালি হৃদয়ে আগ্রহ ও কৌতুহল জেগেছে। সেই কারণেই হিন্দু কলেজের ছাত্র, হেয়ার ডিরোজিও ও ডাফের অন্তরঙ্গ দক্ষিণারঞ্জনের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তির জীবনীগ্রন্থের পুনর্মুদ্রণ।
কল্যাণীশঙ্কর ঘটক
তান্ত্রিক বৌদ্ধ সহজিয়া সম্প্রদায়ের রচনা হলেও চর্যাগীতি বাঙালির অমূল্য সাংস্কৃতিক সম্পদ। অভাব ছিল এই গ্রন্থের মেধাবী পাঠগ্রহণের উপযোগী এমন কোনো ঋদ্ধ আলোচনার, যা মূলপাঠের পাশাপাশি পাঠককে জানাবে চর্যাগীতি অধ্যয়নের রীতি-পদ্ধতি। নিঃসন্দেহে, এই বই সেই অভাব দূর করবে।
Reviews
There are no reviews yet.