মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
₹120.00
মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
Out of stock
মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায়
বিধিপূর্বক সামবেদোক্ত সংস্কারকর্ম পালন এখন এক দুঃসাধ্য কার্যে পরিণত হয়েছে। সংস্কারকর্ম পালনের সময় মন্ত্রোচ্চারণ আবশ্যিক। অথচ সংস্কৃতজ্ঞানের অভাবে উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রয়ে যায় অবিদিত। অর্থবোধহীন মন্ত্রোচরণের ফলে শূদ্রত্ব থেকে দ্বিজত্বে উত্তরণে অপারগ হই আমরা। এই প্রথম যাবতীয় মন্ত্রের বঙ্গানুবাদসহ প্রকাশিত হল সামবেদীয় সংস্কারকর্ম। ব্রহ্মজ্ঞানান্বেষী পুজক,পাঠক তথা ধর্মশাস্ত্রের অনুসিন্ধিৎসু গবেষক_ সকলকেই এই গ্রন্থ এক নতুন পথের দিশা দেবে।
অমিত ভট্টাচার্য
অন্ধকার থেকে অন্ধকারে নয়। অন্ধকার থেকে আলোয় উত্তরণই মানবজীবনের সার্থকতা। প্রাচীন ভারতের শাস্ত্র-সাহিত্য–দর্শনই কেবল নয়, আধুনিক সাহিত্যেও যতদূর সম্ভব হয়েছে, প্রসারিত দৃষ্টি নিয়ে সেসবের মননসমৃদ্ধ দীপ্তি পাঠকের দরবারে পৌঁছে দেওয়ার নিরলস প্রয়াস মিথকথা শীর্ষক গ্রন্থটিতে লক্ষণীয়। একদিকে পরম্পরাবাহিত সামাজিক ও পারিবারিক পরিবেশজনিত ভ্রান্ত ধারণা আপামর জনতাকে শিক্ষা-ডিগ্রি নির্বিশেষে এখনও কীভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে, অপরদিকে ঋষিদের কল্পকথায় রূপকাকারে চিত্তশুদ্ধির আবাহন_এই দুয়েরই প্রতিচ্ছবি মূর্ত হয়ে উঠেছে নির্বাচিত চোদ্দোটি কাহিনিতে।
মানুষ হাসতে ভালোবাসে। সেই যে কথায় বলে—আট থেকে আশি, দুঃখ ভুলে হাসি। তাই গোটা পৃথিবী জুড়ে দীর্ঘকাল ধরে লেখা হয়ে আসছে হাসির গল্প, উপন্যাস, ছড়া, কবিতা। শুধু সাহিত্যই নয়, হাসির সিনেমাও কম তৈরি হয়নি। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ছিন্নপত্রাবলী’-তে ৪৭ নম্বর পত্রে লিখেছেন, হাস্যরস প্রাচীনকালের ব্রহ্মাস্ত্রের মতো, যে ওর প্রয়োগ জানে সে ওকে নিয়ে একেবারে কুরুক্ষেত্র বাঁধিয়ে দিতে পারে—আর যে হতভাগ্য ছুড়তে জানে না অথচ নাড়তে যায়, তার বেলায় বিমুখ ব্রহ্মাস্ত্র আসি অস্ত্রীরেই বধে, হাস্যরস তাকেই হাস্যজনক করে তোলে। হাসির আবার রকমফেরও তো কম নেই—মিচকে হাসি, খিকখিক হাসি, হা হা হাসি, হো হো হাসি—আরও কত! আমরা দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার টানাপোড়েনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছি। তাই আমরা পাঠকদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলতে আয়োজন করেছি পঁচিশটি হাসির গল্পের এই সংকলন। শিবরাম চক্রবর্তী, হিমানীশ গোস্বামী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বা তারাপদ রায়ের হাসির গল্পের সঙ্গে গ্রথিত করেছি একালের নবীন কথাকারদেরও হাসির গল্প।
সুব্রতকুমার মাল
ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের পূর্বে সমগ্র বঙ্গদেশে, বিশেষত মেদিনীপুরে, দেশজ শিক্ষার এক সমৃদ্ধ ধারা প্রবহমান ছিল, তা ভেঙে পড়ল কেন ? ১৮৩৫ সালের অ্যাডামস-এর রিপোর্ট অনুসারে জানা যায়, অতীতে মেদিনীপুর শিক্ষার দিক থেকে সর্বাগ্রে ছিল। তাহলে এখানে ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের আগে কেন কালের করাল গ্রাসে এর অবলুপ্তি ঘটল ? এই গ্রন্থে আছে, প্রাক্ঔপনিবেশিক আমলে মেদিনীপুরে দেশজ শিক্ষার ধারা প্রাথমিক শিক্ষার অবস্থা, নারীশিক্ষার অগ্রগতি এবং লোকশিক্ষার অবস্থা। সেইসঙ্গে মেদিনীপুরের আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলিও বিস্তারিতভাবে আলোচিত।
বিশ্বনাথ রায়
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ-এর প্রাণপুরুষ তথা উনিশ শতকীয় চর্চায় বাঙালির পথপ্রদর্শক ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিজীবন সম্পর্কে আমরা এতাবৎ প্রায় অনবহিতই ছিলাম। দৌহিত্র বিশ্বনাথ রায় প্রণীত এই সংক্ষিপ্ত ব্রজেন্দ্র-আলেখ্য সে অভাব বহুলাংশে মেটাবে।
সম্পাদনা অলোক রায় ও গৌতম নিয়োগী
উনিশ শতকের বঙ্গীয় জাগরণ নিয়ে আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। ওই শতকে ঔপনিবেশিক প্রেক্ষাপটের মধ্যে ঘটে চলেছিল নানা সুদূরপ্রসারী পরিবর্তন। মহাত্মা শিবচন্দ্র দেবের দ্বিশততম জন্মজয়ন্তী উৎসব উপলক্ষ্যে স্মারকগ্রন্থরূপে উনিশ শতকের বাংলা প্রকাশিত হল। শিবচন্দ্র ছিলেন উনিশ শতকের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। হিন্দু কলেজের প্রথম দিকের ছাত্র। ডিরোজিয়ো-র প্রত্যক্ষ ছাত্র, রামমোহন রায়ের দ্বারা অনুপ্রাণিত। কর্মজীবন সরকারি চাকরিতে উচ্চপদে আসীন ছিলেন, আবার নিজ অঞ্চল কোন্নগরের আধুনিক রূপকার হিসেবে সদা উদ্যোগী। ব্রাহ্মসমাজের আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত থেকে অংশ নিয়েছেন সাহিত্য ও সমাজ-সংস্কারে। তাঁর জীবনপর্ব (১৮১১_১৮৯০ সাল০০০) উনিশ শতকব্যাপী। সে-কথা স্মরণে রেখে এই স্মাকরগ্রন্থে সংকলিত হয়েছে নানা বিশেষজ্ঞ গুণীজনের লেখা একগুচ্ছ মূল্যবান গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ। উনিশ শতকের বাংলা ও বাঙালি বিষয়ে প্রাজ্ঞ দুই ব্যক্তির সম্পাদনায় এই স্মারক গ্রন্থে শিবচন্দ্র দেবের পরিচয় তো আছেই, সেই-সঙ্গে আছে তাৎপর্যপূর্ণ উনিশ শতকের নানা অধ্যায়ের ওপর সন্ধানী আলোকপাত। যে শতকে ঐতিহ্য থেকে আধুনিকতার যাত্রাপথে নানা টানাপড়েন, সেই শতকের সমাজ, ধর্ম, সাহিত্য, রাজনীতি, অর্থনীতির উন্মোচন কৌতূহলী করবে পাঠকদের।
Reviews
There are no reviews yet.