মহাবিদ্রোহ, উত্তর পূর্বাঞ্চল ( MAHABIDROHA) PANNALAL ROY
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
Subtotal : ₹11,800.00
₹70.00
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
No products were found matching your selection.
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
ড. দিলীপ কুমার মিত্র
কোনো কোনো উদ্বৃতি সংকলন দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও সমাজকে ভূমিকম্পের মতো নাড়িয়ে দেয়। যেমনটি ঘটেছিল গত শতাব্দীর ষাট ও সত্তরের দশকে। লাল মলাট দেওয়া জনৈক চিনা দার্শনিক ও রাষ্ট্রনীতিবিদদের উদ্ধৃতির সংকলন-গ্রন্থটি সমগ্র বিশ্বের যুবমানসে বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিল। শ্রীরামকৃষ্ণের বাণীসমূহ গভীর অধ্যাত্মভাবসম্পন্ন ও জীবনবোধে অনন্য; রামকৃষ্ণকথামৃত গ্রন্থে সংকলিত তাঁর মুখনিঃসৃত কথাগুলি এক মহাসাধকের প্রজ্ঞানিষিক্ত ভাবনার সহজ মহিমান্বিত উদাহরণ। রবীন্দ্রনাথের উদ্ধৃতি জ্যোতির্ময় আলোকশিখার মতো উদ্দীপ্ত_ সেগুলি তারায় তারায় দীপ্তশিখার অগ্নি জ্বালিয়ে চিরকালের মানুষকে পথ দেখায়। একদা গৈরিক বেশধারী এক দিব্যচেতন প্রাচ্য সন্ন্যাসীর উদ্ধৃতিযোগ্য সংক্ষিপ্ত ভাষণ ও ভ্রাতৃত্বের আহ্বান ধনতান্ত্রিক সভ্যতার বুকে কাঁপন তুলেছিল; সামাজিক সাম্যের পক্ষে তাঁর সংকলিত উদ্ধৃতি শতাধিক বছর পেরিয়ে আজও মানুষকে উদ্দীপ্ত করে, উদ্বুদ্ধ করে। কালপ্রয়াত এক তরুণ কুমার কবির আগুনের মতো উক্তি পাঠকের চেতনায় নাড়া দেয়_ তা পড়ে ‘বিশ্ব স্পন্দিত বুকে মনে হয় আমিই লেনিন’।
ভারতে পঞ্চাবার্ষিকী পরিকল্পনার সূত্রপাত ১৯৫১ সালে হলেও তোড়জোড় সুরু হয়েছিল স্বাধীনতার পূর্বাহ্নেই
Reviews
There are no reviews yet.