সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
₹400.00 ₹320.00
সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
Out of stock
সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
আপনি ওকালতিটা ছাড়ুন। চুপচাপ বসিয়া পড়ুন। মাঠের কোণে আসিয়া একটি কুটির বাঁধুন। তারপরে হবিষ্যান্ন খাইয়া খাগড়ার কলম ধরিয়া তালপাতে ভারতবর্ষের ইতিহাসকথা লিপিবদ্ধ করুন, ত্রিশ কোটি নর-নারীর আশীর্বাদভাজন হইবেন। যাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এ মন্তব্য করেছেন, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। একনিষ্ঠ স্বদেশহিতৈষী ও সত্যনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চার অনুরাগী অক্ষয়কুমার ভারতের জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চায় এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন। সাহিত্যকে বাহন করে পরিক্রমা করেছেন ইতিহাসের পথ। স্বভাবতই ভাষা, রচনানৈপুণ্য ও যুক্তিনিষ্ঠ ইতিহাসচিন্তার ছাপ রয়ে গেছে তাঁর সৃজনশীল রচনার পাতায় পাতায়। শুধু ঐতিহাসিক সাহিত্যিকের ভূমিকাতেই নয়, অক্ষয়কুমার বিদ্বজনের সম্ভ্রম অর্জন করেছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক, শিল্প-সমালোচক, বাগ্মী ও স্বদেশপ্রেমী হিসেবেও। তাঁর সেই বহুমুখী প্রতিভার একত্র সমাবেশ ঘটেছে এ গ্রন্থে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত তাঁর অভিভাষণ ও চিঠিপত্র এই মনীষীর মননের জগতে প্রবেশের সন্ধান পথ। আর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা সেই পথের প্রবেশদ্বার। ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক-সাহিত্যিক-বাগ্মী অক্ষয়কুমারকে জানতে ও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয়লাভ করতে এ গ্রন্থ বাঙালির ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে নবতম সংযোজন।
সুব্রতকুমার মাল
ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের পূর্বে সমগ্র বঙ্গদেশে, বিশেষত মেদিনীপুরে, দেশজ শিক্ষার এক সমৃদ্ধ ধারা প্রবহমান ছিল, তা ভেঙে পড়ল কেন ? ১৮৩৫ সালের অ্যাডামস-এর রিপোর্ট অনুসারে জানা যায়, অতীতে মেদিনীপুর শিক্ষার দিক থেকে সর্বাগ্রে ছিল। তাহলে এখানে ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের আগে কেন কালের করাল গ্রাসে এর অবলুপ্তি ঘটল ? এই গ্রন্থে আছে, প্রাক্ঔপনিবেশিক আমলে মেদিনীপুরে দেশজ শিক্ষার ধারা প্রাথমিক শিক্ষার অবস্থা, নারীশিক্ষার অগ্রগতি এবং লোকশিক্ষার অবস্থা। সেইসঙ্গে মেদিনীপুরের আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলিও বিস্তারিতভাবে আলোচিত।
সম্পাদনা শৈলেন্দ্র হালদার
কৃষ্ণকলি তাঁর গানেই কালো হরিণ চোখ মেলে ত্রস্ত পায়ে বেরিয়ে আসে কুটির থেকে। কবির গান তাঁর উচ্চারণেই পায় প্রাণ, পায় উদ্দিষ্ট অভিমুখ। কিন্তু সুচিত্রা মিত্র শুধুই রবীন্দ্রসংগীতের সবথেকে সার্থক বাণীবাহকদের অন্যতম হয়ে আমাদের স্মৃতি জুড়ে অমলিন থাকবেন না। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর লেখা, তাঁর আঁকা ছবির জন্যও। হ্যাঁ, আই পি টি এ এর গানের সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠ, কবির সুরের সেই সর্বোত্তম সাধক ছিলেন এক অসামান্য ছড়াকারও। ছবিও আঁকবেন তিনি সময় পেলেই। তেমনই কিছু ছড়া ও ছবি গ্রথিত হল এই সংকলনে। সঙ্গে রইল তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি আর কিছু দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্রের এক দুর্লভ অ্যালবাম।
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায়
বিধিপূর্বক সামবেদোক্ত সংস্কারকর্ম পালন এখন এক দুঃসাধ্য কার্যে পরিণত হয়েছে। সংস্কারকর্ম পালনের সময় মন্ত্রোচ্চারণ আবশ্যিক। অথচ সংস্কৃতজ্ঞানের অভাবে উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রয়ে যায় অবিদিত। অর্থবোধহীন মন্ত্রোচরণের ফলে শূদ্রত্ব থেকে দ্বিজত্বে উত্তরণে অপারগ হই আমরা। এই প্রথম যাবতীয় মন্ত্রের বঙ্গানুবাদসহ প্রকাশিত হল সামবেদীয় সংস্কারকর্ম। ব্রহ্মজ্ঞানান্বেষী পুজক,পাঠক তথা ধর্মশাস্ত্রের অনুসিন্ধিৎসু গবেষক_ সকলকেই এই গ্রন্থ এক নতুন পথের দিশা দেবে।
আশিসতরু মুখোপাধ্যায়
অমর পাল লোকগানের সেই বিরল শিল্পী যাঁর কণ্ঠে গান আর শুধু গান থাকে না, হয়ে ওঠে দর্শন। ভাটিয়ালি গানের প্রবাদপ্রতিম এই শিল্পীর জীবনও তাঁর কণ্ঠ-নিঃসৃত সংগীতের মূর্ছনার মতো ব্যঞ্জনাময়। এই গ্রন্থেই প্রথম ধরা রইল তাঁর কিংবদন্তী হয়ে ওঠার দীর্ঘ ঘটনাবহুল সংগ্রামময় কাহিনি। সেই আখ্যান তাঁর গানের মতোই সরল, মোহময় ও জাদুকরি। কিন্তু কেন এ মুহূর্তে অমর পালই দুই বাংলায় লোকগানের সবচেয়ে সম্মানিত স্বর? তাঁর কণ্ঠে আছে সেই হিরণ্ময় ঐশ্বর্য, যা আমাদের রোমাঞ্চিত করে অনির্বচনীয় আবিষ্কারের পুলকে। সে আবিষ্কার শাশ্বত এক জীবনবোধকে খুঁজে পাওয়ার আনন্দে প্রোজ্জ্বল। প্রান্তিক মানুষের সহজিয়া জীবনে যে জাদু লুকিয়ে আছে, তার অপরূপ সৌন্দর্যকে আমরা চিনতে পেরেছি তাঁরই সৌজন্যে। ভাঙা নাওয়ের যাত্রী হয়ে জীবনের অকুল দরিয়ায় এই যে আমাদের অনির্দেশ ভেসে চলা, তার সূত্র তো বাঁধা আছে ওই সুরসাধকেরই মরমিয়া কন্ঠস্বরে।
দেবব্রত মল্লিক
নৌকার গঠন, হাল, পাটাতন, নাবিক-মাঝিমাল্লা থেকে শুরু করে বাতিঘর, ভাইকিং, ফিনিশীয় ও গ্রিক নৌযান, এমনকী সাহিত্য-সংস্কৃতি-লোকাচারে নৌকার উল্লেখ তো বটেই, নৌকার তত্ত্বতালাশ নিয়ে এমন বই বাংলায় প্রথম।
Reviews
There are no reviews yet.