গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Subtotal : ₹480.00
₹200.00 ₹160.00
গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Out of stock
গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
প্রশান্ত মাজী
কমলকুমার মজুমদারের শুধুমাত্র প্রকাশিত গ্রন্থ থেকে নয়, তাঁর বহু অপ্রকাশিত ও অগ্রন্থিত রচনা থেকে তথ্য আহরণ করে এই বইটি রচিত। তাই কমলকুমারের সামগ্রিক জীবন ও শিল্পীসত্তাকে জানতে এবং কমলকুমারের ধ্রুপদি রচনায় মনোনিবেশ করতে সেসব তথ্য পাঠককে অনেকটাই আলো দেখাবে। এই বই তাই কমলকুমারের লেখক ও শিল্পীজীবনে প্রবেশের এক সংক্ষিপ্ত পরিচয়-কথা। স্বাদু ও সহজ গদ্যে লেখক তুলে ধরেছেন সেই সংক্ষিপ্ত সাহিত্য–জীবন-শিল্প-কথার ধারাবিবরণ।
উজ্জ্বলকুমার মজুমদার
কর্মযোগী বিবেকানন্দের অননুকরণীয় ব্যক্তিত্বের প্রখর দীপ্তি যেমন আমাদের অভিভূত করে, তেমনই উদ্বেলিত হই আমরা যখন পড়ি তাঁর লেখা। শুধুই অদ্বৈতবাদী তত্ত্বজ্ঞানীর ভগবদপ্রেম নয়, তাঁর গদ্যের ঝংকারে অনুরণিত হয় জীবনানন্দ এ মহাপৃথিবীতে। আর তাঁর কবিতা_সুরের আবেগে, শব্দের প্রকম্পনে_ সৃষ্টির অন্তঃস্থিত আলোড়নকে ছুঁতে চায় শ্রুতিতে, দৃষ্টিতে। যেমন বাংলায়, তেমনই ইংরেজিতে বিবেকসাহিত্য অনির্বচনীয়, মেধাবী কিন্তু জীবনবোধবর্জিত নয়। বরং তার সংবেদী উচ্চারণ আমাদের দিতে পারে এমন এক নন্দনের খোঁজ, যার হদিশ প্রচলিত সাহিত্যের ইতিহাসে মেলে না। বিবেকানন্দের ব্যতিক্রমী জীবন ও সাহিত্যের পরিচয় রইল এই বইয়ে। সঙ্গে স্বামীজি রচিত কবিতা ও চিঠির নির্বাচিত সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন।
সম্পাদনা শৈলেন্দ্র হালদার
কৃষ্ণকলি তাঁর গানেই কালো হরিণ চোখ মেলে ত্রস্ত পায়ে বেরিয়ে আসে কুটির থেকে। কবির গান তাঁর উচ্চারণেই পায় প্রাণ, পায় উদ্দিষ্ট অভিমুখ। কিন্তু সুচিত্রা মিত্র শুধুই রবীন্দ্রসংগীতের সবথেকে সার্থক বাণীবাহকদের অন্যতম হয়ে আমাদের স্মৃতি জুড়ে অমলিন থাকবেন না। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর লেখা, তাঁর আঁকা ছবির জন্যও। হ্যাঁ, আই পি টি এ এর গানের সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠ, কবির সুরের সেই সর্বোত্তম সাধক ছিলেন এক অসামান্য ছড়াকারও। ছবিও আঁকবেন তিনি সময় পেলেই। তেমনই কিছু ছড়া ও ছবি গ্রথিত হল এই সংকলনে। সঙ্গে রইল তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি আর কিছু দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্রের এক দুর্লভ অ্যালবাম।
সম্পাদনা দেবব্রত ঘোষ
জন্মের একশো পঁচিশ বছর পরেও যদি কোনো মানুষ একটি দেশের প্রাত্যহিক জীবনে ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে রয়ে যান, তবে তাঁর জীবন ও কর্মের পুনর্মূল্যায়ন এক আশু কর্তব্য। বাবাসাহেব আম্বেদকর এমনই এক অলোকসামান্য ব্যক্তিত্ব। শুধু বর্ণবৈষম্য কিংবা অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করেই যাওয়া নয়, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের তীব্র সমালোচনাকারী বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ হিসেবেও তাঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়। প্রকৃত অর্থেই তিনি ছিলেন এক বহুমুখী প্রতিভা। ভারতীয় দলিত রাজনীতির প্রবক্তা তথা সংগঠকরূপে তো বটেই, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেও তিনি ছিলেন এক আপোশহীন যোদ্ধা। ভারতীয় সংবিধানের রূপকার এই মানুষটিই আবার ছিলেন হিন্দু-মুসলমান সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সম্পর্ক ও পাকিস্তান গঠনের আন্দোলন প্রসঙ্গে স্পষ্টবাদী এক অনন্য মতের প্রবর্তক। যেহেতু তিনি ছিলেন সব ধরনের শোষণের বিরুদ্ধেই মূর্ত প্রতিবাদ, তাই নারীর অধিকার নিয়েও বাবাসাহেব পরিচয় রেখেছিলেন সুচিন্তিত ভাবনার। গান্ধিবাদী কংগ্রেসি সামাজিক-রাজনৈতিক নীতি ও কার্যক্রমের কুণ্ঠাহীন সমালোচক এই ভীমরাও রামজি আম্বেদকর ছিলেন আদ্যন্ত জাতীয়তাবাদী।
দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়
জীবন আয়না হয়ে উঠতে পারে তখনই, যখন তার মধ্যে একইসঙ্গে থাকে প্রতিফলকের নির্ভীক ঔজ্জ্বল্য ও অতলান্ত গভীরতা। সেইরকমই এক ব্যতিক্রমী জীবনের কিছু ছেঁড়া পাতা নিবেদিত এখানে। কিংবদন্তী সংগীতাচার্য দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের অকপট আত্মকথনে ফুটে উঠেছে এক ফেলে আসা সময়ের বিষাদ ও আনন্দ মুহূর্ত।
গৌতম বাগচি
যাত্রা বা পালাগানের ইতিহাস আজও আমাদের কাছে অধরা। বাঙালির লোকসাংস্কৃতিক পরিচয়ের এ এক অনন্য অভিজ্ঞান। অথচ, অনুমেয় কিন্তু অবজ্ঞাত ধূসর সেই ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের ঔদাসীন্যও লাগামছাড়া। ক-জন বাঙালি জানেন যে, মহাপ্রভু চৈতন্যদেব পালাগানে অভিনয় করেছিলেন রুক্মিণীর ভূমিকায় ? ক-জন আমরা জানি যে, যুগের দাবি মেনে ধর্ম-পুরাণ-রামায়ণের কাহিনিনির্ভরতা থেকে সরে এসে চরণকবি মুকুন্দদাস একদা যাত্রামঞ্চেই প্রচার করেছিলেন স্বাধীনতার বাণী? আর যখন থেকে ছাপার অক্ষরে কিংবা আলোকচিত্রে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে সমসময়েক, কী আশ্চর্য, বেমালুম হারিয়ে গেছে বেশিরভাগ কালজয়ী যাত্রামুহূর্ত! অর্থাৎ বাঙালির ঐতিহ্যময় এই লোকসংস্কৃতির যথাযথ ডকুমেন্টেশন কখনও তো নয়ই, আজও হয়নি। ব্যর্থতার এই পাহাড়প্রমাণ অবসাদের মাঝেই একটু সান্ত্বনা মেলে এক আলোকচিত্রীর ক্ষিপ্র লেন্সের দৌলতে। তিনি রবি দাস_ অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে যিনি ফ্রেমবন্দি করে চলেছেন যাত্রাজগতের দুর্লভ এক-একটি মুহূর্ত। ব্যতিক্রমী এই যাত্রাচিত্রীর সঙ্গে আমাদের দেখা হয়ে যাবে এই বইয়ের পাতায়।
Reviews
There are no reviews yet.