মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
₹120.00
মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
Out of stock
মালা দত্তরায়
রানি রাসমণি শুধু দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে নয়, নবজাগ্রত বঙ্গভূমির এক আলোকিত মানবী হিসেবেও প্রাতঃস্মরণীয়। এই প্রথম সেই জীবনের ধারাভাষ্য এক ব্যতিক্রমী কলমে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সুব্রতকুমার মাল
ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের পূর্বে সমগ্র বঙ্গদেশে, বিশেষত মেদিনীপুরে, দেশজ শিক্ষার এক সমৃদ্ধ ধারা প্রবহমান ছিল, তা ভেঙে পড়ল কেন ? ১৮৩৫ সালের অ্যাডামস-এর রিপোর্ট অনুসারে জানা যায়, অতীতে মেদিনীপুর শিক্ষার দিক থেকে সর্বাগ্রে ছিল। তাহলে এখানে ব্রিটিশ শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের আগে কেন কালের করাল গ্রাসে এর অবলুপ্তি ঘটল ? এই গ্রন্থে আছে, প্রাক্ঔপনিবেশিক আমলে মেদিনীপুরে দেশজ শিক্ষার ধারা প্রাথমিক শিক্ষার অবস্থা, নারীশিক্ষার অগ্রগতি এবং লোকশিক্ষার অবস্থা। সেইসঙ্গে মেদিনীপুরের আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলিও বিস্তারিতভাবে আলোচিত।
প্রবীরকুমার চট্টোপাধ্যায়
বিধিপূর্বক সামবেদোক্ত সংস্কারকর্ম পালন এখন এক দুঃসাধ্য কার্যে পরিণত হয়েছে। সংস্কারকর্ম পালনের সময় মন্ত্রোচ্চারণ আবশ্যিক। অথচ সংস্কৃতজ্ঞানের অভাবে উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রয়ে যায় অবিদিত। অর্থবোধহীন মন্ত্রোচরণের ফলে শূদ্রত্ব থেকে দ্বিজত্বে উত্তরণে অপারগ হই আমরা। এই প্রথম যাবতীয় মন্ত্রের বঙ্গানুবাদসহ প্রকাশিত হল সামবেদীয় সংস্কারকর্ম। ব্রহ্মজ্ঞানান্বেষী পুজক,পাঠক তথা ধর্মশাস্ত্রের অনুসিন্ধিৎসু গবেষক_ সকলকেই এই গ্রন্থ এক নতুন পথের দিশা দেবে।
সুশীলকুমার দে সংকলন ও ভূমিকা অলোক রায়
আচার্য সুশীলকুমার দে-র বিখ্যাত গ্রন্থগুলি ইংরেজিতে লেখা হলেও তাঁর বাংলায় লেখা প্রবন্ধ-নিবন্ধাদির সংখ্যাও নিতান্ত অল্প নয়। সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্র ও সাহিত্যের অবিসংবাদী এই পাণ্ডিত্যের ইংরেজি ও বাংলা ভাষা সাহিত্যেও অধিকার ছিল সুবিদিত। বাংলা ভাষা-সাহিত্য নিয়ে তাঁর লেখালেখির শুরু ১৯১৫ সালে। সাহিত্যালোচনায় সুশীলকুমারের অবলম্বন শুধুমাত্র আলংকারিকদের অনুশাসন নয়, পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব অর্জিত বোধও। লেখকের জীবৎকালে প্রকাশিত দুটি গ্রন্থ_দীনবন্ধু মিত্র (১৯৫১ সাল) এবং নানা নিবন্ধ (১৯৫৩ সাল)_বহুদিন যাবৎ মুদ্রিত না-থাকায় রয়ে গিয়েছিল পাঠকের দৃষ্টির অন্তরালে। এই দুটি গ্রন্থের সঙ্গে সুশীলকুমারের আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য লেখা একত্র করে প্রকাশিত হল বর্তমান গ্রন্থটি।
শিশির মজুমদার
আচার্য সুনীতিকুমারের আশীর্বাদধন্য শিশির মজুমদারের এই গ্রন্থে উত্তরবঙ্গের লোকসমাজের বারোমাসি জীবনের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার কথা যেমন তুলে ধরা হয়েছে তেমনি ‘পাশোসি’ অংশে আছে বৈচিত্রময় জীবনযাপনের নানা কথা। আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ১২৫তম জন্মবর্ষপূর্তিতে এই সংস্করণ তাঁরই স্মৃতির প্রতি নিবেদিত হল। এই গ্রন্থের একটি রচনায় একটি লুপ্তপ্রায় ‘ব্রত’র কথা বলা হয়েছে যেখানে শুধুমাত্র পুরুষেরাই যুক্ত। যে ব্রতটির আচার-অনুষ্ঠান ব্যবহার করেছিলেন রাজা গণেশ। অন্য একটি রচনায় দেশী সম্প্রদায়ের পাটের তৈরি ধোকড়ার কথা বলা হয়েছে। সেই ধোকড়া তাঁতে তৈরি জ্যাকেট জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির মেলা থেকে ক্রয় করে পরেছেন রবীন্দ্রভারতীর তৎকালীন উপাচার্য পবিত্র সরকার ও সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার।
কবির নিবাসের সঙ্গে তার সৃষ্টিকর্মের সরাসরি কি কোনো সম্পর্ক আছে? প্রশ্নটির বিপ্রতীপে অজান্তেই তৈরি হয় আর একটি প্রশ্ন : কবির কোনো নির্দিষ্ট সৃষ্টিকর্ম কি অনুপ্রাণিত হতে পারে তার সৃজনক্ষেত্রের দ্বারা? ওয়র্ডসওয়র্থের ‘ইমমরটালিটি ওড’ কি আদৌ সম্ভব ছিল তার লেক ডিস্ট্রিক্ট-এর পরিপ্রেক্ষিত ছাড়া? এরকম অনেক প্রশ্নকেই প্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে যদি আমরা কালোত্তীর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের জীবন পরিভ্রমণ করি। খুজে বার করতে চেষ্টা করি কোথায় কোথায় তাঁরা ছিলেন কোন সময় তাঁরা ছিলেন, কারা তাঁদের সঙ্গে ছিলেন_এরকম নানা কিঞ্চিৎকর এমনকী অকিঞ্চিৎকর তথ্যও। এভাবেই একদিকে যেমন আবিষ্কৃত হতে থাকে অনেক নতুন দিগন্ত, অন্যদিকে মেধাবী পাঠক ছুঁয়ে যেতে পারেন বিরল কেনো সাহিত্যমুহূর্ত।
কল্যাণীশঙ্কর ঘটক
তান্ত্রিক বৌদ্ধ সহজিয়া সম্প্রদায়ের রচনা হলেও চর্যাগীতি বাঙালির অমূল্য সাংস্কৃতিক সম্পদ। অভাব ছিল এই গ্রন্থের মেধাবী পাঠগ্রহণের উপযোগী এমন কোনো ঋদ্ধ আলোচনার, যা মূলপাঠের পাশাপাশি পাঠককে জানাবে চর্যাগীতি অধ্যয়নের রীতি-পদ্ধতি। নিঃসন্দেহে, এই বই সেই অভাব দূর করবে।
Reviews
There are no reviews yet.