পৃথ্বীরাজ সেন
পেরু। সুপ্রাচীন ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এখানেই। পেরুর হাজার বছরের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক অভিযাত্রার টুকরো টুকরো ছবি এই বইয়ে।
₹150.00 ₹120.00
পৃথ্বীরাজ সেন
পেরু। সুপ্রাচীন ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এখানেই। পেরুর হাজার বছরের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক অভিযাত্রার টুকরো টুকরো ছবি এই বইয়ে।
Out of stock
পৃথ্বীরাজ সেন
পেরু। সুপ্রাচীন ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এখানেই। পেরুর হাজার বছরের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক অভিযাত্রার টুকরো টুকরো ছবি এই বইয়ে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
‘বঙ্গদর্শনের প্রথম অভ্যুদয়ে বাংলা দেশের মধ্যে একটি অভূতপূর্ব আনন্দ ও আশার সঞ্চার হইয়াছিল, একটি সুদূরব্যাপী চাঞ্চল্যে বাংলার পাঠকহৃদয় যেন কল্লোলিত হইয়া উঠিয়াছিল। সে চেষ্টা স্বাধীন চেষ্টার আনন্দ।’ বঙ্কিমচন্দ্রের বঙ্গদর্শন সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ এই মন্তব্য করেছেন নবপর্যায়-বঙ্গদর্শন প্রকাশের আগে। তারপর তাঁকে নিতে হয় বঙ্গদর্শন সম্পাদনার দায়িত্ব। বঙ্কিমের বঙ্গদর্শন যেমন একসময় ‘আমাদের সাহিত্যপ্রাসাদের সিংহদ্বার’ খুলে দিয়ে নবযুগের সূচনা করেছিল, তেমনি বিশ শতকের প্রারম্ভে রবীন্দ্রাথের বঙ্গদর্শন আর এক নতুন যুগে প্রবেশের সুযোগ করে দিল। সেই নবপর্যায়-বঙ্গদর্শন বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে আছে মননসমৃদ্ধ। অসামান্য প্রবন্ধসম্পদের জন্য। আমরা একালের পাঠককে সেই মননের জগতের সন্ধান দেওয়ার জন্য অধুনা দুষ্প্রাপ্য পত্রিকা থেকে কয়েকটি প্রবন্ধ গ্রন্থাকারে প্রকাশ করছি। বাঙালির মননের ইতিহাসে এক মূল্যবান সংযোজন এই গ্রন্থ।
গৌতম বাগচি
যাত্রা বা পালাগানের ইতিহাস আজও আমাদের কাছে অধরা। বাঙালির লোকসাংস্কৃতিক পরিচয়ের এ এক অনন্য অভিজ্ঞান। অথচ, অনুমেয় কিন্তু অবজ্ঞাত ধূসর সেই ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের ঔদাসীন্যও লাগামছাড়া। ক-জন বাঙালি জানেন যে, মহাপ্রভু চৈতন্যদেব পালাগানে অভিনয় করেছিলেন রুক্মিণীর ভূমিকায় ? ক-জন আমরা জানি যে, যুগের দাবি মেনে ধর্ম-পুরাণ-রামায়ণের কাহিনিনির্ভরতা থেকে সরে এসে চরণকবি মুকুন্দদাস একদা যাত্রামঞ্চেই প্রচার করেছিলেন স্বাধীনতার বাণী? আর যখন থেকে ছাপার অক্ষরে কিংবা আলোকচিত্রে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে সমসময়েক, কী আশ্চর্য, বেমালুম হারিয়ে গেছে বেশিরভাগ কালজয়ী যাত্রামুহূর্ত! অর্থাৎ বাঙালির ঐতিহ্যময় এই লোকসংস্কৃতির যথাযথ ডকুমেন্টেশন কখনও তো নয়ই, আজও হয়নি। ব্যর্থতার এই পাহাড়প্রমাণ অবসাদের মাঝেই একটু সান্ত্বনা মেলে এক আলোকচিত্রীর ক্ষিপ্র লেন্সের দৌলতে। তিনি রবি দাস_ অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে যিনি ফ্রেমবন্দি করে চলেছেন যাত্রাজগতের দুর্লভ এক-একটি মুহূর্ত। ব্যতিক্রমী এই যাত্রাচিত্রীর সঙ্গে আমাদের দেখা হয়ে যাবে এই বইয়ের পাতায়।
প্রশান্ত মাজী
কমলকুমার মজুমদারের শুধুমাত্র প্রকাশিত গ্রন্থ থেকে নয়, তাঁর বহু অপ্রকাশিত ও অগ্রন্থিত রচনা থেকে তথ্য আহরণ করে এই বইটি রচিত। তাই কমলকুমারের সামগ্রিক জীবন ও শিল্পীসত্তাকে জানতে এবং কমলকুমারের ধ্রুপদি রচনায় মনোনিবেশ করতে সেসব তথ্য পাঠককে অনেকটাই আলো দেখাবে। এই বই তাই কমলকুমারের লেখক ও শিল্পীজীবনে প্রবেশের এক সংক্ষিপ্ত পরিচয়-কথা। স্বাদু ও সহজ গদ্যে লেখক তুলে ধরেছেন সেই সংক্ষিপ্ত সাহিত্য–জীবন-শিল্প-কথার ধারাবিবরণ।
রমেশচন্দ্র মজুমদার
প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ড. রমেশচন্দ্র মজুমদারের কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত ‘বিদ্যাসাগর বক্তৃতামালা’-র এই মূল্যবান সংকলনটি একজন সংবেদনশীল বিদগ্ধ শিক্ষকের মহান অবদান।
সুবিশাল এই আলোচনায় আমরা ঋদ্ধ হই একদিকে বাংলা গদ্যসাহিত্যের উদ্ভব প্রসঙ্গে তাঁর মৌলিক ব্যাখ্যায় এবং অন্যদিকে নিরপেক্ষ মননের আলোয় প্রাচীন ভারতের বৈদিক যুগ থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভকাল পর্যন্ত সময়ে সমাজে নারীজাতির বাস্তব অবস্থান, মহিমা ও অবদমিত নারীজীবনের অতুলনীয় করুণ চিত্রণে। এই সংকলন সেই নিরিখে সমগ্র নারীসমাজের যুগপৎ বিকাশ ও অবদানের এক ঐতিহাসিক দলিল।
Reviews
There are no reviews yet.